হাতে হাতে মোবাইল আর ঘরে ঘরে তথ্য পৌঁছে যাওয়ার সুবিধা এবার পাচ্ছেন দেশের কৃষকরা। বেশ কিছু সংস্থা তাদের প্রযুক্তিগত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন চাষীদের দিকে। এই সংস্থাগুলির সাহায্যে এখন কৃষি উৎপাদনের অনেক ভাল দাম পাচ্ছেন তাঁরা।

এইরকমই একটি সংস্থা গ্রামাফোনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তৌসিফ হক জানিয়েছেন, আগে কৃষকদের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগের মাধ্যম ছিল ফোন। কিন্তু এখন তাঁদের সঙ্গে সংস্থার যোগাযোগ হয় হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেজের মাধ্যমে।

কৃষকরা এর ফলে তাঁদের সব সমস্যার চটজলদি সমাধান পেয়ে যান।প্রত্যেক চাষীর আলাদা প্রোফাইল থাকায় সুবিধা হয় সংস্থারও। ছবি দেখে তাঁরা বুঝত পারেন ফলন কোন পর্যায়ে আছে বা গাছের কোনও রোগ আছে কি না।

এই ধরণের সংস্থাগুলি মাটির ধরণ থেকে আবহাওয়া সব বিষয়েই সাহায্য করে চাষীদের। শুধু তাই নয় সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এই সংস্থাগুলির সাহায্যে নিজেদের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপও খুলে নিয়েছেন চাষীরা। এর ফলে নতুন নতুন আপডেট পেতে সুবিধা হচ্ছে তাঁদের।

কৃষি-প্রযুক্তিকে সঙ্গী করে আসা এই স্টার্ট আপ গুলি আরও একটি নতুন দিক খুলে দিয়েছে চাষীদের জন্য। এইরকমই একটি সংস্থার তরফ থেকে কৃষ্ণকুমার জানিয়েছেন উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে ব্যাঙ্কগুলির পক্ষে চাষীদের ঋৃণ দেওয়াও এখন আগের থেকে অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.