ENGLISH:
Unity among all is the idea of Bharat and a vibrant Democracy were the pillars of ancient India.
But, this democracy was weakened by the foreign invaders
India is steadily rising towards a new awakening, and the leftists are becoming irrelevant.
That is why the “tudke tudke” gang are shouting loud to make their presence felt.
Vasudhaiva Kutumbakam is the idea of Bharat. Ancient India was diivided into regions, battles were fought between regions.
Battles were won and lost, but this didn’t affect the common people, they were free to roam from one region to another
Congress divided the country on the basis of religion, and signed the treaty of partition on 3/6/1947.
And, millions were affected- 10 lac died, and 2.5 crore became homeless.
South east Asia was the cultural hub of ancient Bharat, one can still find temples and Bharatiya culture there. But Bharat never had the intention of conquering those area, and never invaded them.
The British arrived in India for their own self interest, wars were raged, and 20% of the population was erased in these wars.
After World war 2 many independ nations emerged, but Bharat remaimed as one, as only religion and region is not the identity of Bharat,
Twitter: Article 370 which provided special status to the people of J& K was an insult, as religion and region cannot be the identity of Bharat
1947 people were partitioned, and “We the people of India” concept was wronged.
People of Bharatvarsha became Pakistani overnight.
India became independent,
but are we enjoying it.
1956 Pakistan became an islamic state
Bangladesh became an islamic state too
Hindus became 2nd class citizens in those countries, is it not moral and ethical to include them as citizens ?
Liberals want to include all in CAA, and there is only a solution to it- remove the boundaries that are dividing our neighboring countries. Let there be Akhand Bharat again.
We talk of transformation of India, but thru the western concept we can not understand india. India has to be understood from indian concept and Indian ideology and philosophy.
Spiritualism is the guiding force of Indian philosophy. Indians have travelled the world and show them the simple lifestyles based on religion and we have never colonised anybody or opress anybody .
When article 370 was abrogated and indian constitution was imposed on state of Jammu & Kashmir, the ancient concept of one nation and one identity came into force as per constitutions preamble “we the people of india”
In 1954 there was a black period when in Jammu & Kashmir Indian constitution was become null & void in Kashmir and entire concept of constitution was ridiculed
Did you know, in 5.11.1950, the then PM Nehru had endorsed that all illegal immigrants should be expelled from Assam, and all those who entered India due to disturbances should be provided with Citizenship!
In the name of student unrest, people are trying to divide India, and who are the forces behind them- the anti nationals of the likes of PFI and ISIS
Did you know, in 1971 after the war, Indira Gandhi promised that 99,72,000 persecuted minorities will be provided with Citizenship in India!
During emergency and before emergency we have all seen the majoritarian arrogance of Congress by introducing abuse of freedom and speech amendment in constitution and misuse of article 356 several times during the regime of Nehru & Indira Gandhi .
Did you know, the Constitution was amended in 1976, and the word “SECULARISM” was included by Indira Gandhi, and Gulam Nabi Azad declined to implement it in J&K as it was un- Islamic!
The Western world is ill informed of the Lautenberg Amendment, which provided special status to the persecuted Jews and Christians of Iran and former USSR in USA, and is vehemently criticizing India for CAA.
India was again divided by Nehru on 14th of May in 1954, when Article 35A was implemented in the State of J&K.
Congress couldn’t unite this country, in 70 years.
A Historic event took place when 370 was abrogated as
Only religion and region is not the identity of Bharat, and our Identity is we are all Bharatvashis.
The day- 5th August, 2019, will be written with golden letters in Indian History
The history of India, is not the history of its invaders, a new awakening is happening and India is on the track of finding its own self respect and glory .
______________
HINDI:
● हमारी उधार ना संस्कृति की है। क्रांति कि नहीं.
● इस समाज की सभी बड़ी कठिनाई है , आत्मा की स्मृति. ~ स्वामी विवेकानंद।
● भारत एक यात्रा है सनातन यात्रा
हम को समझाना है यह भारत क्या है
पर पश्चिम की नजर से नहीं।
● यूरोप के लोगों ने अमेरिका में वहां के 6 करोड़ स्थानीय लोगों की हत्या की फिर ब्रिटिश ने अमेरिका के लोगों के ऊपर राज किया और
यूनाइटेड स्टेट्स ऑफ अमेरिका बना दिया।
आज दुनिया में मानवतावाद बताने वालों का इतिहास यही है।
◆ । और ।। विश्व युद्ध के बाद , 40 नए देश बने दुनिया के अंदर , भारत एक अद्भुत देश है
जहां राष्ट्रीय पहले बना फिर राज्य।
और इस राष्ट्र का गठन किसी युद्ध से प्राप्त करके नहीं बना
यह राष्ट्र एक है और राज्य अनेक।
● कांग्रेस के कपिल सिब्बल उन लोगों के साथ खड़े होते हैं जो देश विरोधी नारे लगाते हैं
आज भारत तेरे टुकड़े होंगे बोलने वालों के
समर्थन करती है कांग्रेस ।
● अरब के व्यापारी केरल के अंदर आये और
मस्जिद बना दी
जिसने उस अयोध्या के मंदिर को तोड़ा , उसी दिन एक संघर्ष शुरू हो गया
1984 एक अद्भुत आंदोलन चालू हुआ और
और उसका परिणाम 10 अक्टूबर 2019 में मिला।
◆ CAA के अंदर अफगानिस्तान ,पाकिस्तान और बांग्लादेश के शोषित लोगों को हमने प्रावधान दिए है
फिर सब लोगों कई, कई बातें की , मैं सारे लोगों को एक ही बात कहना चाहता हूं
कि आप ठंडे दिमाग से सोचिए और समझिए।
◆ वर्ष 2003 में संसद में मनमोहन सिंह ने भी यही बात की और कहा अफगानिस्तान ,पाकिस्तान और बांग्लादेश शोषित लोगों को सरकार नागरिकता दे
◆ 2012 में असम कांग्रेसका भी यही प्रस्ताव था की इन सबको नागरिकता मिले
फिर अब क्या हुआ इन सबको ?
◆ 1972 को 1 करोड़ 90 लाख लोगों को
नागरिकता देने का वादा इंदिरा गांधी ने किया
● सन 1947 को देश का एक बड़ा हिस्सा पाकिस्तान बन गया
मजहब के आधार पर पाकिस्तान बना
● 15 अगस्त को एक देश बना उसका नाम था पाकिस्तान
वहां पर लोग भारत में सोए थे और सुबह पाकिस्तान ने उठे
कैसे रातों-रात पाकिस्तान बन गया , यह भारत का हिस्सा था है और रहेगा।
● फिर वहां अल्पसंख्यक के ऊपर अत्याचार हुए उनके घरों और दुकानों को लूटा गया
कुछ भी नहीं छोड़ा , और भी बहुत अत्याचार किये
● फिर 6 महीने के अंदर वहां के कानून मंत्री
जोगेंद्र नाथ मंडल भारत आ गए और यह
और यहां शरण ले ली।
● 1956 को पाकिस्तान एक इस्लामिक राष्ट्र बन गया।
● बांग्लादेश जिसको हमने आजादी दिलाई वह भी इस्लामिक राष्ट्र बन गया
___________________
BENGALI:
আমাদের চিন্তা সংক্রান্তির ক্রান্তির নয়, কারণ ক্রান্তি প্রলয় আনতে পারে যা সর্বস্ব গ্রাস করে।
সর্বদা নিজের নিন্দা করা অন্যের নকল করা অনুচিত ফলে আত্মগৌরব শূণ্যতার জন্ম হয়। দীর্ঘ পরাধীনতার ফলে যা ভারতীয়দের মধ্যে জন্ম নিয়েছে।
অন্য রাষ্ট্রের মতন ভারত নয়, ভারত এক যাত্রা, সনাতন যাত্রা। বিদেশী শিক্ষা যা আমাদের ভুলিয়ে দিয়েছে।
আমেরিকাতে আলাদা আলাদা ইউরোপিয়ান জাতিরা আক্রমণ করে। দাস আনা হত আফ্রিকা থেকে। ছয় কোটি মূল নিবাসি হত্যা করা হয়। পরে নিজস্বার্থে সব অভিবাসীরা মিলে চুক্তি করে তৈরি করে USA
আমেরিকা তৈরি হয় স্বার্থ থেকে। WW2 র পর অনেক নেশন ষ্টেট জন্মায়। ভারত ওদের থেকে পৃথক। ভারতে প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে জন্ম নেয়, পরে জন্মনেয় রাজ্য।
ভারত বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য। আমাদের সবাইকে এক হতে হবে যা ভোগ নয় ত্যাগের মধ্যে দিয়েই সম্ভব। আমাদের দেশের সাধু, সন্ত, মহাপুরুষ, পূর্বপুরুষরা তাইই বলে গেছেন।
ভারতে রাজারা লড়ত রাজনৈতিক কারণে, ধর্মীয়, সংস্কৃতি বা সমাজিক বিভেদের কারণে নয়। অন্য জায়গাতে এটা হয় না। এই রাষ্ট্রের জন্ম স্বার্থ থেকে নয়। এই রাষ্ট্রের প্রাণ ধর্ম।
আমাদের উদ্দেশ্য বিশ্ব মানবতা। ভারতীয়রা পৃথিবীর প্রচুর রাষ্ট্রে গেছে কিন্তু কোথাও উপনিবেষ তৈরি করেনি।
১০০০ বছরের পরাধীনতা অনেক কিছু ভুলিয়ে দিয়েছে, বদলে দিয়েছে ভারতীয়দের চিন্তা।
৪৭ শের স্বাধীনতার পর এখন লড়তে হবে নতুন লড়াই, নিজেদের ধারণার সঙ্গে।
২০১৯ শের তিনটি(৩৭০ অবলুপ্তি, রাম জন্মভূমিতে ভব্য মন্দির এবং CAA) ঘোষণা বদলে দিয়েছে অনেক ধারণাকে।
এক- ৫/৮/১৯,
৩৭০ সরিয়ে ভারতে সংবিধান জম্মু কাশ্মিরে। অব-ধারণার লড়াইতে এক স্টেপ আগে যাওয়া।
১৪/০৫/৫৪ তে প্রথম আঘাত আনা হয় সংবিধানের প্রিএম্বেলে, কাশ্মীর কে বিশেষ সুবিধা দানের মাধ্যমে।
মুসলিম মেজরিটি কাশ্মীর ভারতের সংবিধানিক গ্যারান্টি চাইলে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বলেন ভারতের যে সংবিধানে সাড়ে চার কোটি মুসলিম সুরক্ষিত সেই সংবিধানে কাশ্মীরের ২৫ লক্ষ মুসলিম সুরক্ষিত নয় কেন ?
দুই-
রাম মন্দির নির্মানের নির্দেশ। ১৮৮৫ তে হওয়া মামলা, ১৯৫০ শে কেস শুরু, ৩৯ বছর শুনানি হয়নি, ৮৪ থেকে গণআন্দোলন শুরু।
বৃটিশ মুর্তী সরানোর পর খৃষ্টানরা বাধা দেয়নি, কারণ তারা খৃষ্টানদের চিহ্ন নয়।
ভারতের পেরুমল মসজিদ নবীর সমসাময়িক। এটা ভারতের চিহ্ন হতে পারে তবে বাবরি নয়। তুর্কী আফগান আক্রমণকারীরা ভারতীয় মুসলিমদের পূর্বপুরুষ বা চিহ্ন নয়।
তিন-
০৮/১২/১৯ CAB পেশ এবং ১১/১২/১৯ এ CAA হয়ে যাওয়া।
পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্থানের অত্যাচারিত মাইনোরিটিরা ভারতের নাগরিকত্ব পাবে।
যেদিন ভারতের সংবিধান হবে সেদিন কে ভারতের নাগরিক হবে সেটা আমরা দেখবো। ভবিষ্যতে অবস্থার অনুযায়ী নাগরিক কে হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে পার্লামেন্ট। -ড. বি আর আম্বেদকর
১৯৫৫ নাগরিকত্ব প্রস্তাব- তাদের সবাইকে তাড়াতে হবে যারা অবৈধ ভাবে আসামে এসেছে। প্রতিবেশী দেশ থেকে অত্যাচারিত হয়ে আসাদের সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। দরকারে আইন বদল হবে। – জহ্বরলাল নেহেরু
১৯৬৪-৭১ প্রচুর হিন্দু আসে বাংলাদেশ থেকে। ইন্দিরা গান্ধী মুজিবুর রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর ৩ লক্ষ বাংলাদেশ থেকে আসা উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দেবেন বলে ঘোষণা করেন। তার কি হল ?
২০০৩-০৪ এ আলোচনা হলেও ২০০৪-র পর UPA সরকার গঠন হলে ৩-৪ বছর পর্যন্ত পিছিয়ে যায় উদ্বাস্তু বাঙালিদের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রস্তাব।
২০১২ আসাম কংগ্রেসের প্রস্তাব আসে, বাংলাদেশ থেকে স্মরণার্থী হয়ে আসা সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য।
২০১২ সালে নাগরিকত্বের জন্য বাঙালী উদ্বুস্তু মতুয়ারা ধর্মতলাতে প্রকাশ্য সভা করে। বাম নেতা গৌতম দেব ওনাদের নাগরিকত্ব দেওয়ার বিষয়টা দেখার দাবি করেন।
ধর্মের নামে পাকিস্তান তৈরি হলেও জন বিনিময় হয়নি। ১৫/০৮/১৯৪৭শে একটা বড় অংশের মানুষ রাত্রে ভারতে ঘুমিয়ে সকালে অনিচ্ছা সত্যেও পাকিস্তানি হয়ে যায়।
পাকিস্তানে থাকা সংখ্যালঘুদের কারুর ধর্মীয় অধিকার নেই, মেয়েদের নিরাপত্তা নেই, চার প্রজন্ম ধরে ধর্মীয় কারণে অত্যাচার চলছে।
প্রথম পাকিস্তানের আইন মন্ত্রী জোগেন মন্ডল ৬ মাসের মধ্যেই ধর্মীয় কারণে নির্যাতিত হয়ে ভারতে পালিয়ে আসেন।
খোয়াজা নিজামুদ্দিন, পাকিস্তানের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “আমি মানি না ধর্ম কোন নিজস্ব বিষয়, পাকিস্তানের মতন ইসলামিক দেশে।”
বাংলাদেশ ইসলামিক দেশ হয়ে গেছে। আফগানিস্থান পাকিস্থানও ইসলামিক দেশ। ওখানে থেকে যাওয়া, সকল প্রকার মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত মাইনরিটিদের কী হবে ?
ঐ অঞ্চলের( পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও আফগানিস্থান) মানুষদের বলিদান স্বাধীনতার লড়াইতে কোন অংশে কম নয়। তবে ওখানে আটকে থাকা মানুষদের কথা ভারত কেন ভাববে না?- শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী
বর্তমান এবং চার প্রজন্ম ধরে যা অত্যাচার চলেছে তা আগামি প্রজন্মের সঙ্গে হতে দেবনা, এই চিন্তা নিয়ে ভারতে স্মরণার্থী হয়ে আসা কাউকে ফিরিয়ে দেওয়া অনুচিত।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস- মেজরেটেরিয়ান অ্যারোগেন্স, বিপক্ষের মতামত গুরুত্বপূর্ণ নয়। প্রস্তাব পাশ থেকে আইন ৩ মাসের মধ্যে হয়ে গেল। কপিল সিব্বল, কংগ্রেস নেতা।
বাস্তব-
CAB ২০১৬ সালে প্রথম প্রস্তাব আসে, সিলেক্ট কমিটিতে যায়। ৯ হাজার মেমোরেন্ডাম আসে। ২০১৮ তে খারিজ হয়। ২০১৯ শে আবার পার্লামেন্টে আসে এবং পাশ করানো হয়।
ভারতীয়দের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফান্ডামেন্টাল রাইট- আম্বেদকারl
৩৫ বার রাজ্য সরকার বদল করেছে, ইন্দিরা গান্ধী।
এমার্জেন্সী আনে ইন্দিরা।
জোড় করে সেকুলারিজম শব্দ ঢোকানো হয় ১৯৭৬ সালে সংবিধান পরিবর্তন করে। যদিও কাশ্মিরে সেকুলারিজম লাগু করা হয় নি
রাজ্যবাসীর দাবি সত্যেও ২০০৫-০৮ সালে কাশ্মীরে কংগ্রেস নেতা গুলাম নবী আজাদ মুখ্যমন্ত্রী থেকেও সেকুলারিজম শব্দ লাগু করেনি, কারণ তা ইসলাম বিরোধী।
সেকুলারিজম জম্মু কাশ্মীরে লাগু হয় ২০১৯ সালে ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পর।
৮৯ এ সোভিয়েত ভাঙার পর নতুন দেশ গুলোতে খৃষ্টান ও ইহুদিদের উপর অত্যাচার শুরু হয়। আমেরিকাতে লটেনবার্গের নেতৃত্বে তৈরি হয় লটেনবার্গ অ্যামেন্ডমেন্ড অ্যাক্ট যা ঐ অত্যাচারিত ইহুদী ও খৃষ্টানদের আমেরিকাতে নাগরিকত্ব দেয়। আর মার্কিন সংস্থা CAA র বিরোধ করছে।
২০০৪ এ লটেনবার্গ স্পেকট্রাম অ্যামেন্ডমেন্ড তৈরি হয়। যা ইরানে অত্যাচারিত ইহুদী ও খৃষ্টানদের আমেরিকা নাগরিকত্ব দেয়। তবুও CAA র তে ভারত নাগরিকত্ব দেওয়াকে অনৈতিক বলছে কিছু মার্কিন পত্রিকা।
১৯৪৬ শে ভারতকে অখন্ড রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কংগ্রেস ভোটে জিতেও ০৩/০৬/১৯৪৭ শে দেশ ভাঙার চুক্তি সই করে। দেশ ভাঙার ফলে ১০ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয় এবং ২.৫ কোটি গৃহহীণ হয়।
CAA বিরোধী আন্দোলন হচ্ছে কারণ ঐ আইনের ফলে দেশদ্রোহী, সমাজ ও ভারত বিরোধী শক্তির মৃত্যু ঘন্টা বেজে গেছে। অসহিষ্ণুতা, ভীমা কোরেগাও ইত্যাদির যেমন বৃথা হয়েছে এই আন্দোলনও তেমন বৃথা হবে।
পাকিস্তানের মুসলিমদের যারা দেশে নিতে চায়, তারা দু দেশের মাঝের সীমানা মিটিয়ে দিক, বিভাজন মেটাক। ভারতীয়রা তো পাকিস্তানীদের মতন বিভাজন চায়নি।
একমত, পন্থ, ভাষা, ভাবনা ভারতের চিন্তা নয়। ভারত বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য। বহু মতের সহাবস্থান ভারত। ভারত সকলকে সন্মান দেয়, এই দেশের সংস্কার কাউকে সন্মান দেওয়ার নামে একজনকে তোষামদের জন্য অন্যদের অপমান করা শেখায় না।