Gangasagar Kapil Muni Ashram: ভয়াবহ! বঙ্গোপসাগর ধীরে ধীরে গিলে খাচ্ছে কপিলমুনির আশ্রম! কী হবে সাগরদ্বীপের?

আর এ হেন মন্দির যদি আস্তে আস্তে ভাঙতে ভাঙতে বঙ্গোপসাগরের স্রোতে তলিয়ে যায়, কী হবে? ঘটনা প্রায় তেমনই। এই মন্দির এবার সমুদ্রে ডুবতে বসেছে। কপিল মুনির মন্দিরের মেলা গ্রাউন্ড আস্তে আস্তে গ্রাস করে ফেলছে বঙ্গোপসাগর! (তথ্য : নকিব উদ্দিন গাজী)  

  

2/6

মন্দির-লাগোয়া মাঠ

গঙ্গাসাগরের মেলার সময়ে কপিলমুনি মন্দির-লাগোয়া যে-মাঠে পুরীর শংকরাচার্য তাঁবু খাটান, সেই জায়গা ভাঙতে ভাঙতে একেবারে তলিয়ে যাচ্ছে। (তথ্য : নকিব উদ্দিন গাজী) 

3/6

রাস্তা ভাঙছে

কপিলমুনির মন্দির থেকে দু’নম্বর ঘাটের দিকে প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার একটি রাস্তা তৈরি হচ্ছিল। সেটিও এখন ভেঙে কমতে-কমতে প্রায় ৬০-৭০ মিটারে এসে দাঁড়িয়েছে। ভাঙন প্রায় মন্দিরের কাছাকাছি চলে এসেছে, চলে এসেছে বঙ্গোপসাগরের ঢেউ। দুনম্বর ঘাটে আশেপাশে যেসব দোকানপাট ছিল, তা পুরোপুরি  সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে। বাকি রইল যে তিন, চার ও পাঁচ নম্বর ঘাট, ভাঙন সেখানেও। (তথ্য : নকিব উদ্দিন গাজী)  

  

4/6

কী হবে সাগরমেলার?

২০২৫-এর গঙ্গাসাগর মেলা অনেকটাই ছোট হয়ে যেতে বসেছে বলে শোনা যাচ্ছে। আর কয়েকদিন পরেই গঙ্গাসাগর মেলা। কিন্তু তার আগেই এই আতঙ্ক দেখা দিয়েছে যে, ততদিন কপিলমুনি মন্দির টিকে থাকবে তো? এ নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয় প্রশাসন থেকে স্থানীয় মানুষজন, উদ্বিগ্ন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান। (তথ্য : নকিব উদ্দিন গাজী)  

  

5/6

কেন্দ্রীয়-সহায়তা

তাই সব পক্ষই মনে করছে, গঙ্গাসাগরের অস্তিত্ব রক্ষা করার জন্য, কপিলমুনি মন্দিরকে রক্ষা করার জন্য কেন্দ্র সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। এমনই মনে করেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রীও। তবে মন্দির এবং মন্দিরের আশেপাশের সৌন্দর্যায়ন করতে রাজ্য সরকার একাধিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু তো গঙ্গাসাগর কপিল মুনির মন্দিরের সামনের অংশই ভাঙছে না, পাশাপাশি ভাঙছে বঙ্কিমনগর কসতোলা, চাপাতলা ধবলারহাট-সহ একাধিক নদীবাঁধ। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে কোথাও কোথাও আপদকালীন কাজ চললেও ভরা কোটাল এলেই কেঁপে ওঠে নদীর ধারে বসবাসকারীদের বুক। (তথ্য : নকিব উদ্দিন গাজী)  

  

6/6

ছোট হয়ে আসছে দ্বীপ

সামগ্রিক ভাবে গঙ্গাসাগর দ্বীপটিরই চারিদিকে ভাঙন ঘটছে। দ্বীপটি ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে। গঙ্গাসাগর মেলা নিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে। গঙ্গাসাগর মেলার মূল মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে, কপিলমুনির মন্দিরের সামনের ওই ১ থেকে ৫ নম্বর ঘাটের অংশ। এখনই ওই অঞ্চলে ভাঙনরোধী কিছু কাজ না করা হলে আগামী দিনে পরিস্থিতি আরও দুর্বিষহ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। (তথ্য : নকিব উদ্দিন গাজী)  

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.