Canning: ফাঁকা ক্লাসে ‘নোংরামো’! শিক্ষকের লালসার শিকার ১০ বছরের ছাত্রী…

 ফাঁকা ক্লাসরুমে ১০ বছরের চতুর্থ শ্রেণীর এক ছাত্রীকে চুমু খাওয়া ও যৌন নির্যাতন করার অভিযোগে গ্রেপ্তার এক স্কুল শিক্ষক। ধৃত শিক্ষকের নাম কৃপাসিন্ধু মন্ডল। তিনি জীবনতলা থানার এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। পুলিস সূত্রে জানা যায়, কৃপাসিন্ধু জীবনতলা থানা এলাকার ওই প্রাথমিক স্কুলে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকতা করছেন।

পরিবারের অভিযোগ ওই স্কুলের এক ছাত্রীকে তিনি ফাঁকা ক্লাসরুমে একা পেয়ে শ্লীলতাহানি করেছেন। ছাত্রীকে বিভিন্ন রকম ভাবে যৌন-নিগ্রহ করেন এমনকি চুমুও খেয়েছেন খান। এমন ঘটনায় ভয় পেয়ে যায় ওই ছাত্রী। বাড়ি ফিরে কান্নাকাটি শুরু করলে পরিবারের লোকেরা শিক্ষকের সঙ্গে দেখা করেন। গোটা ঘটনা অস্বীকার করেন শিক্ষক। এরপর  নির্যাতিতার পরিবার জীবনতলা থানায় গিয়ে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়েই ওই শিক্ষককে গ্রেফতার করেছে জীবনতলা থানার পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত।

উল্লেখ্য, কম্পিউটার প্রশিক্ষন কেন্দ্রে নাবালিকা ছাত্রীকে খারাপ স্পর্শ, গ্রেফতার হন প্রশিক্ষক! নাবালিকা ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পকসো আইনে মামলা দায়ের করে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে তারকেশ্বর থানার পুলিস। ধৃতকে চন্দনগর মুহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই স্কুলে ছাত্রীর শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত শিক্ষক! প্রতিবাদে স্কুলের গেট আটকে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা। সঙ্গে হুঁশিয়ারি, ‘অভিযুক্তকে যতক্ষণ না গ্রেপ্তার করা হবে, ততক্ষণ বিক্ষোভ চলবে’। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির বলাগড়ে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের নাম বিশ্বজিৎ বাড়ুই।

বলাগড়ের মিলনগড় যতীন্দ্রমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক তিনি। অভিযোগ, স্কুলে যখন পরীক্ষার খাতা দেখানো হচ্ছিল, তখন সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রী শ্লীলতাহানি করেন বিশ্বজিত্‍। বাড়ি ফিরে মা-কে ঘটনাটি জানায় ওই ছাত্রী।এর পরের দিন সকালে স্কুলে এসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন অভিভাবক। গেটের বাইরে আটকে রাখা হয় শিক্ষকদের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.