১৮৫৫ সাল পর্যন্ত প্রমান পাওয়া যায় যে হিন্দুরা ওই স্থানের অন্দরেও প্রবেশ করেছে: সুপ্রিম কোর্ট

১৮৫৫ সাল পর্যন্ত প্রমান পাওয়া যায় যে হিন্দুরা ওই স্থানের অন্দরেও প্রবেশ করেছে: সুপ্রিম কোর্ট

১৮৫৬ পর্যন্ত নমাজ পড়ার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায় না। পরবর্তীকালে প্রার্থনার জন্য ব্যবহার করা হত সেই মসজিদ: সুপ্রিম কোর্ট

হিন্দুরা মনে করে ডোমের নীচেই ছিল রামের জন্মস্থান। এটা একটা বিশ্বাস: সুপ্রিম কোর্ট

 কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘোষণা হতে চলেছে অযোধ্যা মামলার রায়। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট বলছে, কোনও ফাঁকা জমিতে তৈরি হয়নি বাবরি মসজিদ। জমিতে কোনও একটা নির্মাণ ছিল, যা ইসলামিক নয় বলেও মনে করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, ২০১০-এ এলাহবাদ হাই কোর্ট একটি রায় দেয়। তাতে বলা হয় ওই বিতর্কিত জমকিতে তিন ভাগে ভাগ করে দেওয়া হবে। নির্মৌহী আখড়া, রাম লাল্লা ও সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে। সেই রায়ে স্থগিতাদেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

প্রথমে তিনজন মধ্যস্থতাকারী দেওয়া হয় এই মামলার জন্য। পরে, গত ৬ অগস্ট থেকে প্রত্যেকদিন এই মামলার শুনানি শুরু করে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপরির বেঞ্চ। ১৬ অক্টোবর সেই শুনানি শেষ হয়।

উল্লেখ্য, রায় ঘোষণার আগে সব রাজ্যকে সতর্ক করেছে কেন্দ্র। অযোধ্যা-সহ গোটা উত্তরপ্রদেশ মুড়ে ফেলা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার চাদরে। নিরাপত্তার প্রবল কড়াকড়ি। অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণার আগে দুর্গের চেহারা নিয়েছে মন্দিরনগরী। সব রাজ্যকে সতর্ক করে ইতিমধ্যেই চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্র। নজর রাখতে বলা হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। উত্তরপ্রদেশে পৌঁছে গেছে চার হাজার আধাসেনা। শুধুমাত্র অযোধ্যা জেলাতেই মোতায়েন হয়েছে ১২ হাজার পুলিশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.