জোড়া সেঞ্চুরির জবাবে জোড়া শতরান! স্রেফ জয় নয়, বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচে রেকর্ড করল পাকিস্তান। প্রতিপক্ষ ছিল শ্রীলঙ্কা।
ম্যাচ ছিল হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী। ব্য়াটিং সহায়ক পিচে টসে জেতে শ্রীলঙ্কা এবং যথারীতি প্রথমে ব্য়াট করারই সিদ্ধান্ত নেয় তারা। বস্তুত, একটা সময়ে মনে হচ্ছিল, রানের পাহাড়ে চড়ে বসবে ৯৬-র বিশ্বচ্য়াম্পিয়নরা। কিন্তু লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারের ব্য়র্থতায় শেষপর্যন্ত ৯ উইকেটে ৩৪৪ ওঠে। সেঞ্চুর করেন মেন্ডিস এবং সামারবিক্রমে। প্রয়োজনের সময়ে নিশঙ্কা ব্যাট থেকে আসে ৫১ রান।
পাকিস্তানের অবশ্য জিততে অসুবিধা হয়নি। বরং অনায়াসেই ৩৪৫ রানে লক্ষ্য পৌঁছে যান বাবর আজম। তাও আবার ১০ বল বাকি থাকতেই! সেঞ্চুরি করেন পাকিস্তানের আবদুল্লা শফিক এবং রিজওয়ানও।
বিশ্বকাপে এই প্রথম কোনও বিপক্ষের বিরুদ্ধে ৩৪৪ রান দিল পাকিস্তান। আবার পাকিস্তান যে সেই রান তাড়া করে জিতল সেটাও রেকর্ড। পাকিস্তানের তো বটেই সার্বিকভাবে বিশ্বকাপেই এর আগে কোনও দল এত রান তাড়া করে জেতেনি। আবার এদিন একই ম্যাচে দু তরফ থেকে মোট চারটি সেঞ্চুরি হয়েছে। সেটাও একটা রেকর্ড।