ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ‘শান্তিনিকেতন’। ‘এটা প্রত্যেক ভারতীয়র কাছে গর্বের’, ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ‘আনন্দিত ও গর্বিত’ মুখ্যমন্ত্রী। দলমত নির্বিশেষে শুভেচ্ছার প্লাবন!
শতবর্ষ অতিক্রান্ত। ১৯০১ সালে শান্তিনিকেতনে স্কুল এবং ১৯২১ সালে বিশ্বভারতীর পথ চলা শুরু। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর, ১৯৫১ সালে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্য়ালয়ের স্বীকৃতি পায় বিশ্বভারতী। এদিন রিয়াধ কনফারেন্সে শান্তিনিকেতনকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করে ইউনেস্কো।
এদিকে ইউনেস্কোর হেরিটেজের তালিকায় যে নাম উঠতে পারে শান্তিনিকেতনের, তার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি। এদিন এক্স হ্য়ান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে এর চেয়ে ভালো উপহার আর কিছু হতে পারে না। বিশ্বভারতীর আচার্য প্রধানমন্ত্রী’। রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের মতে, ‘প্রত্যেক ভারতবাসীর কাছে গর্বের মুহূর্ত। শান্তিনিকেতন নামের সঙ্গেই শিক্ষা ও উৎকর্ষতা জড়িয়ে আছে’।