দু’দলই খেলেছে ১৩টি করে ম্যাচ। দু’দলেরই পয়েন্ট ১২। প্লে-অফের লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে অন্তত ১৪ পয়েন্ট দরকার। অর্থাৎ, যে দল হারবে সেই দল বিদায় নেবে প্লে-অফের লড়াই থেকে। তাই শুক্রবার পঞ্জাব ও রাজস্থান দু’দলেরই কাছেই এই ম্যাচ ফাইনালের সমান। আইপিএলে টিকে থাকতে ধর্মশালায় মুখোমুখি হবে দু’দল।
আইপিএলের একেবারে শুরুর দিকে মুখোমুখি হয়েছিল পঞ্জাব ও রাজস্থান। গুয়াহাটিতে সেই ম্যাচ জিতেছিলেন শিখর ধাওয়ানরা। এ বার সঞ্জু স্যামসনদের কাছে সুযোগ রয়েছে পঞ্জাবের ঘরের মাঠে আগের হারের বদলা নেওয়ার। অন্য দিকে পঞ্জাব চাইবে, রাজস্থানকে লিগের দু’ম্যাচেই হারাতে।
পঞ্জাব ও রাজস্থান, দু’দলই এ বারের আইপিএলের শুরুটা বেশ ভাল করেছিল। কিন্তু যত সময় গড়িয়েছে, তত দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে তারা। ধারাবাহিকতা দেখাতে ব্যর্থ তারা। রাজস্থান যেমন কলকাতায় এসে কেকেআরের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে, তেমনই পরের ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে বাজে ভাবে হেরেছে। অন্য দিকে পঞ্জাবও অ্যাওয়ে ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসকে হারিয়ে ঘরের মাঠে তাদের কাছেই হেরেছে।
ধর্মশালায় এর আগে একটি ম্যাচ হয়েছে। দিল্লি সেই ম্যাচে পঞ্জাবকে হারিয়েছে। প্রথম দিনের খেলা দেখে মনে হয়েছে, ধর্মশালায় ব্যাটারদের দাপট বেশি থাকার কথা। তবে দু’দলেই ভাল বোলার রয়েছে। তাই লড়াইটা সমানে সমানে হতে পারে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০ মিনিটে শুরু খেলা। রাতের খেলা হওয়ায় পরের দিকে শিশিরের প্রভাব পড়তে পারে। তাই এই ম্যাচে টস গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।