স্ক্রিনশটটা যথেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ!

সেপ্টিক ট্যাঙ্ক গ্রুপের কথা সবাই জানেন। একটা বউ পেটানো দাগী আসামী‚ কয়েকটা নেশাখোর পাবলিক‚ আর কিছু ফেক অ্যাকাউন্ট‚ সম্ভবত এদের আব্বু টাব্বুদের হবে‚ যারা এদের সামনে লেলিয়ে দিয়েছে বাট থিঙ্কট্যাঙ্ক হিসাবে সামনে মুখ দেখাতে চায় না – তারা মিলে গ্রুপটা খুলেছে হিন্দুত্ববাদীদের অর্গানাইজড ভাবে সাইবার বুলিং করার জন্য। তাদের ডিফেম করে অ্যাক্টিভিটজ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য। আমাদের মধ্যে কমবেশি সবাইকে নিয়েই নোংরামি হয়েছে ওখানে। এতদিন এড়িয়ে যেতাম। যে‚ কমিউনিস্টই তো। নোংরামি ছাড়া আর করারই বা কী আছে?

সেই কৃষ্ণ আর কালীয়নাগের কেস। কৃষ্ণ জিজ্ঞেস করছে তুমি সবাইকে কামড়াও কেন? কালীয়নাগ উত্তর দিচ্ছে ঈশ্বর যদি আমায় এইভাবে তৈরী করে তো আমার কী করার আছে? Same here. অসুস্থ আচরণেই কমিউনিস্টরা স্বাভাবিক। ওরা সুস্থ মানুষের মতো ভদ্র আচরণ করলেই বরং কেমন যেন সন্দেহ হয়‚ যে নিশ্চয়ই কোনো খারাপ উদ্দেশ্য আছে। নয়তো এত ভালো হয়ে গেল কেন? 🙂

বাট আজ যেটা দেখলাম সত্যি বাড়াবাড়ি! আক্ষরিক অর্থেই অর্গানাইজড ক্রাইম এটা।

বাং‚লাদেশে কোনো হিন্দু কেরালা স্টোরির প্রশংসা করেছে বলে তার পোস্ট গ্রুপে শেয়ার করে তারপর সেখানে বাং‚লাদেশের ইসলামিস্টদের ডেকে এনে তাকে চিনিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যে তোমাদের দেশের এই লোকটা হিন্দুত্ববাদী। একে চিনে রাখো।

মানে জাস্ট ইম্যাজিন কতটা ভয়ঙ্কর হলে এইভাবে ডেকে আইডেন্টিফাই করিয়ে দিতে পারে জঙ্গি‚দের কাছে।

কমিউনিস্টদের ঘেন্না করি। ওদের নাম মনে আসলেও মুখ থুতুতে ভরে ওঠে। বাট মাঝেমধ্যে মনে হয় সেটাই সবকিছু না। কমিউনিস্টরা ক্রিমিনাল! জঙ্গিগোষ্ঠীদের নন ইসলামিক উইং ওরা। সুস্থ জীবনে ক্যান্সারের মতো ওরা। ওদের সাথে সেইভাবে ট্রিট করা উচিত যেভাবে ক্যান্সার সেলের চিকিৎসা করা হয়।

আর যদি না করেন? এই যে। স্ক্রিনশট নীচেই আছে।

✍️সৌভিক দত্ত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.