প্রচুর পরিমাণে শস্য নষ্ট হয়েছে, মারা গিয়েছে বিপুল পরিমাণ গবাদি পশু। বন্যার জলে একের পর এক গাড়ি ভেসে গিয়েছে। ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত। প্রচুর মানুষ ঘরছাড়া। রাস্তা ভেঙেছে, সেতু ভেঙেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাসপাতাল। বন্যাবিধ্বস্ত দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল। সেখানে প্রধান ৯টি প্রভিন্সের মধ্যে ৭টিই বন্যাবিপর্যস্ত। জরুরি অবস্থা জারি হয়েছে সে দেশে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা সেদেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় এক সপ্তাহ ধরে টানা বৃষ্টি হয়েছে সেখানে। পরিস্থিতি ক্রমশ উদ্বেগজনক হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে সেখানকার সরকার। নাগাড়ে বৃষ্টি ও বন্যা-পরিস্থিতির জেরে আগেই সতর্কতামূলক অবস্থান নিতে শুরু করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু সময় যত এগিয়েছে, ততই পরিস্থিতি প্রতিকূল হতে শুরু করেছে। বিস্তীর্ণ অঞ্চলে দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ সংকট। দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারি বিদ্যুৎবণ্টন সংস্থা বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে।