ঘর তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় আবেদন জানিয়েছিলেন। সেই টাকা হাতে পেতেই স্বামীকে ছেড়ে, প্রেমিককে নিয়ে পালিয়ে গেলেন বধূ। তাও আবার একজন নয়, একই ঘটনা ঘটিয়েছেন ৪ জন বিবাহিত মহিলা। গোটা ঘটনায় স্তম্ভিত তাদের স্বামীরা। তাদের অজান্তেই স্ত্রীরা যে প্রেমিকের সঙ্গে এমন ফন্দি এঁটেছিল, তা কল্পনাও করতে পারেননি।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে আর্থিকভাবে দুর্বল শ্রেণি, নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষদের মাথার উপরে ছাদ তৈরির জন্যই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা চালু করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে সরকার সরাসরি উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে কেন্দ্রের এই প্রকল্পের বাধ্য়তামূূলক শর্ত হল পরিবারের মহিলা কর্ত্রীরও সমান মালিকানা থাকবে এই বাড়ির উপরে।
উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা ওই চারজন মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আবাস যোজনার বরাদ্দ ৫০ হাজার টাকা আসতেই তারা সেই টাকা তুলে নিজেদের স্বামীকে ছেড়ে প্রেমিকদের সঙ্গে পালিয়ে যান। এই ঘটনার জেরে বিপাকে পড়েছেন ওই চারজন মহিলার স্বামীরা। আপাতত আবাস যোজনার প্রজেক্ট অফিসারের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। অনুরোধ জানিয়েছেন, আবাস যোজনার পরবর্তী কিস্তির টাকা যেন আর অ্যাকাউন্টে পাঠানো না হয়। পলাতক স্ত্রীরা যাতে আর টাকা না পান, তার জন্যই এই অনুরোধ।
আবাস যোজনার টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে বারবার। খতিয়ে দেখতে বাংলায় এসেছে কেন্দ্রীয় দল। এই ঘটনা সবারই জানা। কিন্তু আবাস যোজনার টাকা হাতে পেতেই প্রেমিককে নিয়ে পগারপার হওয়ার ঘটনা শুনেছেন? এমনই ঘটল উত্তরপ্রদেশে।
ঘর তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় আবেদন জানিয়েছিলেন। সেই টাকা হাতে পেতেই স্বামীকে ছেড়ে, প্রেমিককে নিয়ে পালিয়ে গেলেন বধূ। তাও আবার একজন নয়, একই ঘটনা ঘটিয়েছেন ৪ জন বিবাহিত মহিলা। গোটা ঘটনায় স্তম্ভিত তাদের স্বামীরা। তাদের অজান্তেই স্ত্রীরা যে প্রেমিকের সঙ্গে এমন ফন্দি এঁটেছিল, তা কল্পনাও করতে পারেননি।
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে আর্থিকভাবে দুর্বল শ্রেণি, নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষদের মাথার উপরে ছাদ তৈরির জন্যই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা চালু করা হয়েছে। এই প্রকল্পের অধীনে সরকার সরাসরি উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তবে কেন্দ্রের এই প্রকল্পের বাধ্য়তামূূলক শর্ত হল পরিবারের মহিলা কর্ত্রীরও সমান মালিকানা থাকবে এই বাড়ির উপরে।
উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা ওই চারজন মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে আবাস যোজনার বরাদ্দ ৫০ হাজার টাকা আসতেই তারা সেই টাকা তুলে নিজেদের স্বামীকে ছেড়ে প্রেমিকদের সঙ্গে পালিয়ে যান। এই ঘটনার জেরে বিপাকে পড়েছেন ওই চারজন মহিলার স্বামীরা। আপাতত আবাস যোজনার প্রজেক্ট অফিসারের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। অনুরোধ জানিয়েছেন, আবাস যোজনার পরবর্তী কিস্তির টাকা যেন আর অ্যাকাউন্টে পাঠানো না হয়। পলাতক স্ত্রীরা যাতে আর টাকা না পান, তার জন্যই এই অনুরোধ।