যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে যত ভারতবিরোধী শক্তির শিকড় রয়েছে, তার সমূলে উৎপাটন চাই।

গতকাল ও অতীতের সমস্ত ভারতবিরোধী আন্দোলনের তদন্ত চাই। এর পিছনে যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত আছেন, তাদের সনাক্তকরণের কাজ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করতে হবে। যেসব শিক্ষক এই ন্যক্কারজনক কাজে নাটের গুরুর কাজ করে চলেছেন, তাদের দেশবিরোধী রূপ ও ভাবমূর্তি জনসাধারণের কাছে প্রকাশ করা হোক। তাদের বিরুদ্ধে UAPA আইন প্রয়োগের দাবী সর্বাগ্রে জানাই। ভবিষ্যতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী যাতে ভারতবিরোধিতার সলতে পাকাতে না পারেন তার জন্য সমস্ত প্রক্রিয়া জারি রাখতে হবে।

যাদবপুরের দেশপ্রেমী ছাত্র সমাজ তৈরির জন্য জনসাধারণের কাছে সরাসরি আবেদন করা হোক, সকল অভিভাবক যেন তাদের সন্তানকে ভারতবিরোধী শক্তির থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলতে বলেন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এহেন বিরুদ্ধ শক্তির অস্তিত্ব পুনরায় খুঁজে পেলেই তা জানিয়ে দিন।

বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে ছদ্মবেশে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা লাগিয়ে ধরপাকড় শুরু হোক, পিছনে কারা রয়েছে, তাদের সনাক্তকরণ জরুরী, অশান্তির পিছনে ভালোমানুষ সেজে যাদবপুরে বসে থাকবেন, এ চলতে পারে না। তিনি যত বড় শিক্ষাবিদ-ই হোন না কেন, তাকে প্রমাণসহ গ্রেপ্তার করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হোক।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে “ঋষি অরবিন্দ বিশ্ববিদ্যালয়” হোক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.