1/5
- কমলাক্ষ ভট্টাচার্য: ঠিক যেমন হয় বেনারসে কিংবা অযোধ্য, তেমনই গঙ্গারতি এবার সাগরেও। সঙ্গে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র সহযোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। মেগা ইভেন্টের সাক্ষী থাকলেন পূর্ণ্য়ার্থীরা।
2/5
- ৮ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে গঙ্গাসাগর মেলা। ১৪ তারিখ শনিবার মকর সংক্রান্ত। ১৫ জানুয়ারি রবিবার পূণ্যস্নান। পূর্ণ্যার্থীদের ঢল নেমেছে কপিলমুনি আশ্রমে। জমজমাট মেলা প্রাঙ্গন।
3/5
- দেশের বিভিন্ন প্রান্ত তো বটেই, প্রতিবছর জাপান, কানাডা-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে গঙ্গাসাগর মেলা দেখতে আসেন পর্যটকরা। ব্যক্তিক্রম ঘটেনি এবারও।
4/5
- প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে মুখ্যমন্ত্রী নিজে গিয়েছিলেন গঙ্গসাগরে। এই মেলা জাতীয় বলে ঘোষণার দাবি তুলেছেন তিনি। এমনকী, গঙ্গাসাগরে হেলিপ্যাডে উদ্বোধন করতে গিয়ে গঙ্গারতি প্রসঙ্গও তুলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই আরতির আনুষ্ঠানিক সূচনা হল এদিন।
5/5
- ঘড়িতে তখন ৫টা। এদিন বিকেল কপিলমুনির আশ্রম শোভাযাত্রা করে সাগরতীরে পৌঁছন কয়েক হাজার মানুষ। এরপর শুরু হয় আরতি ও সাংস্কতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র নিয়ে পারফর্ম করেন প্রায় হাজার জন শিল্পী।