1/4শুক্রবার কোয়ার্টার ফাইনালে নির্ধারিত ৯০ মিনিটে গোল করতে পারেনি ব্রাজিল এবং ক্রোয়েশিয়া। অতিরিক্ত সময়ের প্রথম ভাগের একেবারে শেষলগ্নে গোল করে ব্রাজিলকে এগিয়ে দেন নেইমার। ১১৭ মিনিটে সেই গোল শোধ করেন ব্রুনো পেটকোভিচ। তারপর টাইব্রেকারে গড়ায় খেলা। প্রথমে শট মারে ক্রোয়েশিয়া। গোল হয়। কিন্তু ব্রাজিলের প্রথম শটই বাঁচিয়ে দেন ক্রোয়েশিয়ার গোলকিপার ডোমিনিক লিভাকোভিচ। তারপর সব গোল করে ক্রোয়েশিয়া। কিন্তু চতুর্থ শটে ফের গোল করতে ব্যর্থ হয় ব্রাজিল। তার ফলে সেমিফাইনালে উঠে গিয়েছে ক্রোয়েশিয়া।
2/4একই ছবিতে উচ্ছ্বাস ও হতাশা – পেনাল্টি শটটা বারপোস্টে আছড়ে পড়তেই মুখে হাতচাপা দিয়ে হতাশ হয়ে বসে যান ব্রাজিলের ডিফেন্ডার মার্কুইনহোস। শটটা গোলে যায়নি দেখে তেকাঠির তলায় শুয়ে উচ্ছ্বাস ক্রোয়েশিয়ার গোলকিপার ডোমিনিক লিভাকোভিচের। দেশে সম্ভবত তাঁর মূর্তি তৈরি হবে এবার।
3/4হতাশায় মাথা নীচু করে শুয়ে আছেন ব্রাজিলের ডিফেন্ডার। বিষণ্ণতায় ডুবে গিয়েছেন। কিন্তু তখন উচ্ছ্বাসের সপ্তম স্বর্গে পৌঁছে গিয়েছেন ক্রোয়েশিয়ার খেলোয়াড়রা। সকলে গোলকিপারের দিকে ছুটে আসেন।
4/4আবারও অধরা থেকে গেল বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন। মার্কুইনহোসের শটটা বারপোস্টে আছড়ে পড়তেই কান্নায় ভেঙে পড়েন নেইমার। যিনি নিজের একার পায়ের জাদুতে অতিরিক্ত সময় ব্রাজিলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। ওই গোলটা নেইমাররা ছাড়া কেউ করতেও পারতেন না। কিন্তু নিজের সেরাটা উজাড় করে দিয়েও দলকে ফাইনালে তুলতে না পারায় কান্নায় ভেঙে পড়েন। তাঁকে সান্ত্বনা দিতে দেখা যায় দানি আলভেজদের।