যোগী সরকারের অধীনে বর্তমানে পুলিশের হাত থেকে অপরাধীদের বা অভিযুক্তদের পালিয়ে বাঁচা দায়। সাম্প্রতিক ঘটনার ভিত্তিতে অন্তত এটাই বলা যায়। এক শিক্ষা ভুয়ো পরিচয় দিয়ে স্কুলে পড়াতেন। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পরেই তিনি ২০ মাস ধরে পলাতক ছিলেন। যদিও, সবশেষে ধরা পড়েই যান এই ‘ভুয়ো শিক্ষিকা’।
ধৃত ভুয়ো শিক্ষিকার প্রকৃত নাম পূজা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে, তিনি ভুয়ো নাম ও শংসাপত্র নিয়ে এক স্কুলে শিক্ষিকার পদে কাজ করতেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, তিনি দীপ্তি নামে কাসগঞ্জের নুরপুর পরিষদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার কাজ করতেন। কিন্তু, ২০২০ সালে তাঁর সমস্ত ভুয়ো পরিচয় ফাঁস হয়ে যায়।
এরপরে বিচার বিভাগীয় তদন্ত শুরু হলে, তাঁর বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়। এই ঘটনার জেরে তাঁকে বরখাস্ত করে দেওয়া হয় এবং ২০২০ সালেই তাঁর বেতন বন্ধ করে দেওয়া হয়। ভুয়ো শিক্ষিকা পূজার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন শিক্ষা দফতরের আধিকারিক শ্রীকান্ত প্যাটেল। এই এফআইআর দায়ের হওয়ার প্রায় ২০ মাস পরে ধরা পড়ে পূজা।