1/5বিপজ্জনক বাড়ির কাছে মাইকিং করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কলকাতার বিপজ্জনক বাড়িগুলিকে ফাঁকা করে বাসিন্দাদের কমিউনিটি হলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। আলো ও বিদ্যুৎ বিভাগকে সিইএসসি-র সঙ্গে যৌথভাবে প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ করতে বলা হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
2/5মেয়র জানান, সমস্ত পাম্পিং স্টেশন খোলা থাকবে। যেসমস্ত জায়গায় জল জমে, সেইসব জায়গায় পোর্টেবল পাম্প রাখা হবে। যেসব পাম্পিং স্টেশনে পাম্প বন্ধ রয়েছে, সেগুলি সব আগেভাগেই চালিয়ে দেখে নিতে হবে। (ফাইল ছবি)
3/5কলকাতায় বড় হোর্ডিং খুলে রাখতে বলা হয়েছে। আগামী সোমবার এবং মঙ্গলবার পৌরকর্মীদের ছুটি বাতিল করা হতে পারে। কলকাতায় মোট ২৮০টি পাম্প চালানো হবে। পোর্টেবল পাম্প তৈরি থাকবে আরও ৪৩৯টি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
4/5এদিকে বসিরহাট, কাঁথি, দিঘা, হলদিয়া, ডায়মন্ড হারবার, জয়নগর ও টাকি পৌরসভার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন ফিরহাদ হাকিম। উপকূলের পৌরসভাগুলির সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন রাজ্যের পৌর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
5/5ফিরহাদ জানান, দুই ২৪ পরগনায় ঘূর্ণিঝড়ের সবথেকে বেশি প্রভাব পড়তে পারে। প্রভাব পড়তে পারে পূর্ব মেদিনীপুরেও। এদিকে মেয়র জানিয়ে দেন, ভরা কোটালের জন্য আগামী ২৬ ও ২৭ অক্টোবর প্রতিমা নিরঞ্জন বন্ধ থাকবে।