1/5কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন যে কেন্দ্র এই রূপান্তরিত মহাসড়কগুলি থেকে টোল সংগ্রহ করবে। এই হাইওয়ের পিছনে সরকারের যা খরচ হবে তা ১২ থেকে ১৩ বছরের মধ্যে উঠে আসবে বলে আশা ব্যক্ত করেন নীতিন গডকড়ি। তাঁর কথায়, ‘উদ্ভাবন, উদ্যোগ, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিই হল ভবিষ্যতমুখী ভারতের সম্পদ।’
2/5কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ‘ভারতে পরিকাঠামো বৃদ্ধির জন্য আর্থিক বাজারগুলিকে উদ্ভাবনী মডেল নিয়ে আসতে হবে। আমরা পিপিপি মডেলে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমরা দেশের পরিকাঠামো উন্নয়ন করতে সক্ষম হলে অন্য দেশে শক্তি রপ্তানি করতে পারব।’
3/5কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, বেঙ্গালুরু এবং মুম্বইয়ের মধ্যে একটি ‘গ্রিন এক্সপ্রেস হাইওয়ে’ তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার। গডকড়ি দাবি করেন, এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হয়ে গেলে মুম্বই থেকে মাত্র পাঁছ ঘণ্টায় এবং পুনে থেকে মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া যাবে বেঙ্গালুরু। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই) (Hindustan Times)
4/5কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ ও হাইওয়ে মন্ত্রী জানালেন, হাতে মাত্র তিন মাস সময়। তার মধ্যেই নয়া নিয়ম সম্পূর্ণরূপে কার্যকর করতে হবে। এছাড়া দেশে আরও ২৭টি গ্রিন এক্সপ্রেস হাইওয়ে তৈরি হচ্ছে। এর ফলে, ২ ঘণ্টায় দিল্লি থেকে দেরাদুন, ২ ঘণ্টায় দিল্লি থেকে হরিদ্বার, ২ ঘণ্টায় দিল্লি থেকে জয়পুর, আড়াই ঘণ্টায় দিল্লি থেকে চণ্ডীগড়, ৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল্লি থেকে অমৃতসর, ৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল্লি থেকে শ্রীনগর যাওয়া যাবে।
5/5তাছাড়া এই নয়া গ্রিন এক্সপ্রেসওয়েতে করে দিল্লি থেকে কাটরা যাওয়া যাবে ৬ ঘণ্টায়। দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে লাগবে মাত্র ১০ ঘণ্টা, চেন্নাই থেকে বেঙ্গালুরু যেতে লাগবে ২ ঘণ্টা এবং লখনউ থেকে কানপুর যেতে লাগবে মাত্র আধা ঘন্টা।