গরুপাচারকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে এলো নয়া অভিযোগ। অভিযোগ করা হয়েছে যে, এবার আসানসোল সীমান্তে গরু পাচার করা হচ্ছে। মূলত, কিছু প্রতক্ষ্যদর্শী অভিযোগটি করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, পুলিশ ঝাড়খণ্ড-আসানসোল সীমান্তে পাচারকারীদের ধরপাকড় করলেও, উক্ত সীমান্ত অঞ্চল থেকে বঙ্গে গরু পাচার হওয়া বন্ধ হয়নি।
আরো পড়ুন : মন্দির ভাঙচুর, হিন্দু শিশুদের পণবন্দীর চেষ্টা! ইংল্যান্ড
এর আগে গরু পাচারের নিরিখে বীরভূমের নাম প্রায়শই শিরোনামে থাকতো। কিন্তু, বর্তমানে গরু পাচার মামলায় উঠছে ঝাড়খণ্ড আসানসোল সীমান্তের নামও। যদিও, গরু পাচারকারীদের ধরার জন্য ঝাড়খণ্ড পুলিশ পুরোদমে তল্লাশি চালায় ঝাড়খণ্ড-আসানসোল সীমান্তে। তবুও, কিছু জনের দাবি তাঁরা গরু বোঝাই গাড়ি আসানসোলে প্রবেশ করতে দেখেছেন। এই প্রসঙ্গেই গোরক্ষা কমিটির বক্তব্য শোরগোল ফেলে দিল।
আরো পড়ুন : ডেঙ্গি হলেও ডেথ সার্টিফিকেটে লেখা ‘ভাইরাল জ্বর’, নেয়নি স্বাস্থ্যসাথী কার্ডও, ভাঙচুর নার্সিংহোমে
গো-রক্ষা কমিটির এক কর্তা দাবি, “২০১৪-২০১৫ বিভিন্ন সময় আমরা গরু ধরেছি এখানে। তবে ধরার পর উল্টো কেস আমরাই খেয়েছি। ২০১৪ সালে আমরা প্রায় ১৫০০ গরু ধরেছিলাম এগরা গ্রামে। এরপর ওই গরুগুলিকে নিয়ে যাওয়া হয় নিরজা গ্রামে। তিনদিন পর লাঠিপেটা করে পুলিশ। তারপর ৫১ টি লরিতে করে জেসিবি দিয়ে গরু উঠিয়ে পুলিশ নিয়ে চলে গেল বাংলাদেশ। যখন পুলিশ-প্রশাসন নিষ্কৃয় থাকে তখন জনতা কী করবে? “