উদ্দেশ্য ছিল মেলা দেখার। এই মেলা মূলত বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষ্যেই ছিল। এই মেলাতে যাওয়ার জন্য স্কুটি করে বেরোয় এক নাবালিকা। কিন্তু, সেই এলাকাতেই নাবালিকার জন্য অপেক্ষা করছিল এক অজানা ও ভয়ঙ্কর বিপদ। এই বিপদই নাবালিকার জীবনে এক বিরাট ঝড় বয়ে আনল।
ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূম জেলার এক গ্রামে। এই গ্রামেরই বাসিন্দা একাদশ শ্রেণীর নির্যাতিতা ছাত্রী। বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষ্যে হওয়া মেলাতে যাওয়ার জন্য বেরোনোর পরেই ঘটে বিপত্তি। মূলত, মেলার পরে ফেরত আসার সময়েই ঘটনাটি ঘটে বলে দাবি। ওই রাস্তাতেই অত পেতে অপেক্ষা করছিল অভিযুক্তরা।
এই প্রসঙ্গে নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, “গতকাল বিশ্বকর্মা পুজো উপলক্ষ্যে মেলায় ঘুরতে গিয়েছিল আমার মেয়ে। এক বান্ধবীর সঙ্গে যাওয়ার কথা ছিল ওর। তবে সন্ধ্যার সময় ফেরার কথা থাকলেও বাড়ি পৌঁছায়নি। এরপর সারারাত ধরে ফোন করা হয়। অবশেষে এদিন সকালে ছেঁড়া জামা এবং রক্তাক্ত অবস্থায় বাড়ি আসে। পরবর্তীতে সমস্ত ঘটনা সম্পর্কে জানায় এবং তারপরই আত্মহত্যার চেষ্টা করে ও। এখন আমরা ওকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি”।