1/6দূরপাল্লার ট্রেনে নাকি আবারও প্রবীণ নাগরিকরা ছাড় পেতে চলেছেন। এমনই দাবি করা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিজ্ঞপ্তির ছবিও ছড়িয়ে পড়েছে। যদিও সেই বিজ্ঞপ্তি ভুয়ো বলে জানানো হয়েছে।
2/6নিউজ১৮ বাংলার প্রতিবেদন অনুযায়ী, রেল বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে যে সেরকম কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। ফলে প্রবীণ নাগরিকদের ছাড় ফিরে আসার আপাতত কোনও সম্ভাবনা নেই
3/6উল্লেখ্য, ট্রেনে প্রবীণ নাগরিকদের ছাড় দেওয়ার প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী অশ্বিন বৈষ্ণব বলেছিলেন, ‘(করোনাভাইরাস) মহামারীর পরিস্থিতি এবং করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধের জেরে গত বছরের মার্চ থেকে সব শ্রেণির যাত্রীদের (বিশেষভাবে সক্ষম যাত্রী চারটি শ্রেণি এবং রোগী ও পড়ুয়াদের ১১ শ্রেণি ছাড়া) টিকিটের উপর থেকে ছাড় তুলে নেওয়া হয়েছিল।’
4/6গত বছরের পিটিআইয়ের একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, মধ্যপ্রদেশের চন্দ্রশেখর গৌরের আরটিআইয়ের ভিত্তিতে ভারতীয় রেলের তরফে জানানো হয়েছে, গত বছরের মার্চ থেকে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩৭,৮৫০,৬৬৮ প্রবীণ নাগরিক ভারতীয় রেলে যাতায়াত করেছেন। যাঁরা পুরো ভাড়া দিতে বাধ্য দিয়েছেন।
5/6অতীতে ট্রেনের টিকিট কাটার সময় পুরুষরা (প্রবীণ নাগরিক) ৪০ শতাংশ এবং মহিলারা (প্রবীণ নাগরিক) ৫০ শতাংশ ছাড় পেতেন। সেক্ষেত্রে পুরুষদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়সসীমা ছিল ৬০ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ছিল ৫৮।
6/6কিন্তু করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ট্রেনে যাতায়াত কমানোর জন্য সেই ছাড় তুলে দেয় ভারতীয় রেল। ট্রেন পরিষেবা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরলেও যা এখনও চালু করা হয়নি।