গোটা ভারত পুড়ছে দাবদাহে। কিন্তু তার মধ্যেই নতুন তথ্য উঠে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানা গিয়েছে, গত ১২২ বছরে মার্চ মাসে উত্তরপশ্চিম ভারতে এত গরম কখনও পড়েনি। এবং এর বড়সড় প্রভাব কর্মজীবন, রোজগারপাতির উপরেও পড়তে চলেছে বলে আশঙ্কা অনেকের।
এই বীভৎস গরম প্রসঙ্গে অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এখনই যদি এমন তাপমাত্রা হয়, তা হলে না জানি মে মাসে কী হতে চলেছে!
ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, যাঁদের বাইরে কাজ করতে হয় তাঁদের পক্ষে সুস্থভাবে কাজ করা কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বহু মানুষের হিট স্ট্রোক হচ্ছে। শিশু এবং বয়স্কদের উপর মারাত্মক প্রভাব পড়তে চলেছে এর ফলে।
অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, শ্রমিকরা এই অবস্থায় মারাত্মক চাপে পড়তে চলেছেন। এই মারাত্মক গরমের কারণে কাজ করার সময় অনেকটা কমে যাচ্ছে।
একই কথা প্রযোজ্য রিক্সাওয়ালাদের ক্ষেত্রে। বা যাঁরা কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত তাঁদের ক্ষেত্রেও।
এখানেই শেষ নয়। বীভৎস গরমের কারণে বেড়ে গিয়েছে বিদ্যুতের ব্যবহারও। তাতে চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু সেই তুলনায় উৎপাদন বাড়ছে না। ফলে অচিরেই বিদ্যুৎ সংকট দেখা দেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এমনটাও মনে করছেন অনেকে।