দেশের সেনাবাহিনীর জন্য নতুন পদ ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর্মি, নেভি, এয়ার ফোর্স- তিন বাহিনীর জন্য থাকবে একটি পদ ‘চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ’।
দোকানদাররা লিখে রাখুন, ‘দয়া করে আমাদের কাছ থেকে প্লাস্টিক প্যাকেট চাইবেন না। বাড়ি থেকে ব্যাগ নিয়ে আসুন।’: প্রধানমন্ত্রী।
দেশকে প্লাস্টিক মুক্ত করার উদ্যোগের কথা ঘোষণা করলেন মোদী। ২ অক্টোবর শুরু হবে সেই অভিযান: প্রধানমন্ত্রী।
দেশের জন্য মরার সুযোগ আমার কাছে আসেনি। তবে দেশের জন্য বাঁচার সুযোগ অবশ্যই এসেছে: প্রধানমন্ত্রী।
৭০ বছরে ভারতের অর্থনীতি ২ ট্রিলিয়নে পৌঁছেছিল। আর পাঁচ বছরে ২ থেকে ৩ ট্রিলিয়ন হয়ে গিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী।
আগে মানুষ জানতে চাইত কবে পাকা রাস্তা হবে, আজ বলে চার লেনের রাস্তা নাকি ছয় লেনের? আগে রেল স্টেশন বানালেই মানুষ খুশি হয়ে যেত। এখন জিজ্ঞেস করে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস কবে আসবে? আগে মোবাইল পেলেই মানুষ খুশি হত, এখন বলে ডেটা স্পিড কত? মানুষের ভাবনা বদলাচ্ছে। বললেন প্রধানমন্ত্রী।
রেল স্টেশন থেকে বিমান বন্দর, নির্মাণকাজের জন্য ১০০ লক্ষ কোটি টাকা আলাদা করা আছে: প্রধানমন্ত্রী।
মানুষ যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে বাঁচতে পারে, তার জন্য আমি একের পর এক অপ্রয়োজনীয় আইন সরিয়ে দিয়েছি। স্বচ্ছন্দ্যে বাঁচা ও স্বচ্ছন্দে বাণিজ্য করার ব্যবস্থা করছি আমরা। আইনের জন্য যে স্বাভাবিক জীবনে কোনও সমস্যা না হয়: প্রধানমন্ত্রী।
প্রাত্যহিক জীবনে সরকারের প্রভাব থাকা উচিৎ নয়। কিন্তু সমস্যায় পড়লে সাহায্য করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ না করলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা দেখা দেবে। যারা ছোট পরিবারে বিশ্বাস করে, তারা দেশের উন্নয়নে নিজেদের অবদান রাখছেন। তাই এটাও একরকম দেশপ্রেম: প্রধানমন্ত্রী।
বহু বছর আগে এক সাধু বলে গিয়েছিলেন, এমন দিন আসবে যখন খাবার জল দোকানে বিক্রি হবে। আজ সেটাই সত্যি হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী।
নয়া উদ্যোগ ‘জল-জীবন মিশন’ ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এতে থাকবে জল বাঁচানোর প্রক্রিয়া, সমুদ্রের জল কাজে লাগানোর প্রক্রিয়া। শিশুদের ছোট থেকেই জলের গুরুত্ব বোঝানো হবে। ৭০ বছরে জলের জন্য যে কাজ হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে তার চার গুণ কাজ করব আমরা: প্রধানমন্ত্রী।
আজ ভারতবাসী গর্বের সঙ্গে বলতে পারে, একটাই দেশ। একটাই সংবিধান: প্রধানমন্ত্রী।
আর্টিকল ৩৭০ যদি এতই গুরুত্বপূণফ ছিল, তাহলে ৭০ বছরে এই আইন কেন স্থায়ী করা হয়নি? আপনারাও জানতেন ভুল আছে। কিন্তু সেটা ঠিক করার সাহস আপনাদের ছিল না: প্রধানমন্ত্রী।
৭০ বছরে যে কাজ হয়নি, নতুন সরকার ৭০ দিনের মধ্যে সেই কাজ করেছে। আর্টিকল ৩৭০ তুলে নেওয়া হয়েছে। লোকসভায়, রাজ্যসভায় পাশ হয়েছে সেই বিল। সবার মনেই এই ইচ্ছা ছিল। কেউ এগোতে পারছিলেন না: প্রধানমন্ত্রী।
আমাদের মুসলিম বোনেরা ভয়ে ভয় জীবন কাটাতেন। যে কোনও সময় তিন তালাকের শিকার হতে হতে পারে, এই ভয়েই ভালোভাবে বাঁচতে পারতেন না তাঁরা। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ এই প্রথা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আগেই। আমরা যদি দেশে সতীদাহ প্রথা, বাল্য বিবায়, পণপ্রথা বন্ধ করতে পারি, তাহলে তিন তালাকের বিরুদ্ধে কেন আওয়াজ তুলতে পারব না? মুসলিম বোনেদের তাই সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে। তাঁরা যেন ভারতের উন্নয়নের সঙ্গী হতে পারে। তাই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী।
কোনও রাজনৈতিক দল কিংবা মোদী নির্বাচন লড়েননি। নির্বাচন লড়েছেন ১৩০ কোটি ভারতবাসী: প্রধানমন্ত্রী।
২০১৯-এ মানুষের নিরাশা আশায় বদলে গিয়েছিল, মানুষ স্বপ্ন সত্যি হতে দেখছিল। মানুষ ভাবতে শুরু করেছিল যে হ্যাঁ, দেশ বদলাতে পারে। ১৩০ কোটি মানুষের এই ভাবনাই আমাদের উৎসাহ দিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী।
২০১৪-১৯ পাঁচ বছর সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। ২০১৯ থেকে দেশবাসীর স্বপ্ন সফল করার কাজ চলবে। আগামী পাঁচ বছর একের পর এক উদ্যোগ নেওয়া হবে।
১০ সপ্তাহের মধ্যেই মুসলিম মা-বোনেরা যাতে ন্যয়বিচার করা হয় তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করতে কড়া আইন আনা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী।
নতুন সরকারের ১০ সপ্তাহও হয়নি। তুলে নেওয়া হয়েছে আর্টিকল ৩৭০, ৩৫এ: প্রধানমন্ত্রী। সর্দার বল্লভভাই পটেলের স্বপ্ন সত্যি করা হয়েছে।
দেশের জন্য যারা জীবন দিয়ে দিয়েছে, যারা ফাঁসিকে ভয় পায়নি, যাঁদের জন্য দেশ স্বাধীনতা পেয়েছে, তাঁদের সবাইকে আমার নমস্কার: প্রধানমন্ত্রী।
বক্তব্য শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করলেন ভাষণ।
৭৩ তম স্বাধীনতা দিবসে লালকেল্লায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রত্যেকবারের মত এবারও তাঁর বক্তব্যে কোনও চমক থাকবে বলেই আশা করছে দেশবাসী।