১৯১৯ সালে যুদ্ধ শেষ হয়। কিন্তু ইংরেজ সরকারের নীতিতে কোন রকম পরিবর্তন দেখা যায়নি। যেসব সৈন্য যুদ্ধে অংশ নিয়েছিল এসময় তাকে বেকার করে নিজ নিজ গ্রামে পাঠিয়ে দেয়া হয়। অর্থনৈতিক মন্দা এবং দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়।
ইনফ্লুয়েঞ্জা মহামারিতে এক কোটির বেশি মানুষ মৃত্যুমুখে পতিত হয়। ভারতবাসীর মনে সন্দেহ ঘনীভূত হতে থাকে। এই সন্দেহ থেকেই ক্ষোভ এবং ইংরেজ বিরোধী মনোভাবের সূচনা ঘটে।
এসময় ইংরেজ সরকার একদিকে যেমন মন্টেগু-চেমসফোর্ড শাসন সংস্কার আইন করে তাদেরকে শান্ত করার চেষ্টা করে একই সাথে আবার রাওলাট আইনকরে ইংরেজ সরকার বিরোধী সকল বিক্ষোভ কঠোর হাতে দমনের জন্য নির্যাতনমূলক আইন জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়। এই আইনের অধীনে বিনা কারণে গ্রেপ্তার, অন্তরীন ও সংক্ষিপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণহীন বিচার ও বন্দীত্বের বেপরোয়া পদক্ষেপ গৃহীত হয়।
মহাত্মা গান্ধীতখন অহিংস এবং সত্যাগ্রহ তথা রক্তপতহীন আন্দোলনের মাধ্যমে এর প্রতিবাদের আয়োজন করেন। এই সালের এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে পাঞ্জাব যাওয়ার পথে গান্ধীজিকে গ্রেফতার করা হয়। এর প্রতিবাদে আহমেদাবাদের শিল্প শ্রমিক এবং পাঞ্জাবের সাধারণ জনগণ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। সরকার গান্ধীকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
এর পরও বিক্ষোভ কমেনি। ধর্মঘটে এবং বিক্ষোভের লক্ষ্য হয়ে দাড়ায় সরকারী দপ্তর এবং যানবাহন। সাদা চামড়ার ইউরোপীয় কর্মকর্তা এবং অধিবাসীদের উপরও ভারতীয়রা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। তাদের উপরও আক্রমণ করা হয়। এপ্রিলের ১৩ তারিখ দুজন রাজনৈতিক নেতাকে অমৃতসর থেকে গ্রেফতার করা হয়। এর পটভূমিতেই বলতে হয় হত্যাকাণ্ডের আবহ তৈরি হয়েছিল।
হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে ১৪ এপ্রিল, ১৯১৯ তারিখের ডায়ারের নিজের ডেসপ্যাচ অনুসারে ১৩ এপ্রিল ১০০ জন গুর্খা সৈন্য আর ২টি সাজোয়া গাড়ি নিয়ে ডায়ারের নির্দেশে জালিয়ানওয়ালাবাগে ২০০০-এর মত “বিদ্রোহীকে” হতাহত করা হয়েছিল। আর এতে খরচ হয়েছিল ১৬৫০ রাউণ্ড গুলি। বাগের মাঝখানে কুয়োতে পাথর ফেলে কিছু মানুষকে জীবন্ত প্রোথিত করা হয়।
জালিয়ানওয়ালাবাগের ভয়ানক ও মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনায় ব্রিটিশ শাসনের প্রকৃত নগ্ন রূপের প্রকাশ হয়ে পরে.সরকার জেনারেল ডায়ারের কাজকে সমার্থন করে. কিন্তু এই হত্যাকান্ডের ঘটনায় গোটা বিশ্ব শিহরিত হয়. দেশে-বিদেশে সর্বত্র সরকারের নগ্ন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকান্ডের ঘটনার প্রতিবাদে দেশের সর্বত্র ঘৃণা ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধযায় বলেছেন যে, “এই হত্যাকান্ডের ঘটনা ভারতে যে মহাযুদ্ধের আগুন জ্বালিয়ে দেয় তা উত্তর, দক্ষিণ,পূর্ব ও পশ্চিমে ছড়িয়ে পড়ে সবার হৃদয়কে আন্দোলিত করে।”
জালিয়ানওয়ালাবাগের ঘৃণ্য ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ সরকারের দেওয়া “নাইট” ত্যাগ করেন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এই ঘটনাকে তীব্র নিন্দা করে; কংগ্রেস নেতা সি.এফ.এন্ডুজ এই ঘটনাকে ‘কসাইখানার গণহত্যার’ সমতুল্য বলে নিন্দা করেছেন।
দুই দিন পরে, ১৫ ই এপ্রিল, গুজরাওয়ায় বিক্ষোভ সংঘটিত হয় অমৃতসরের হত্যা কান্ডের প্রতিবাদে। বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশ ও বিমান ব্যবহার করা হয়, এর ফলে ১২ জন মারা যায় এবং ২৭ জন আহত হয়। ভারতে রয়েল এয়ার ফোর্স অফিসার কমান্ডিং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এন ডি কে ম্যাকুইন পরে বিবৃতিও দেন।
জালিয়ানওয়ালাবাগে মাইকেল ও’ ডায়ার হত্যাকান্ড ঘটানোর প্রতিশোধ নেয়ার জন্যে বিপ্লবী উধম সিং ১৯৩৪ সালে লন্ডন যান এবং পরিকল্পনা করতে থাকেন । একুশ বছর পর ১৯৪১ সালের ১৩ই মার্চ ক্যাক্সটন হলে একটি জনসভায় পাঞ্জাবের বীর যুবক সর্দার বিপ্লবী উধম সিং সে সময় থেকে পঁচিশ বছরের পুরাতন রিভলবার এবং সেরকম পুরানো কর্তুজ দিয়ে জেনারেল ডায়ার ও মাইকেল ও’ ডায়ারকে হত্যা করেন।
কিন্তু কাহানি মে টুইস্ট কি? হম যে ইতিহাস আমাদের দেখানো হয় না সেটা হল এই গণহত্যার পিছনের বেমাইন দের ইতিহাস ।।
সেই বেঈমানের নাম ছিল দেওয়ান কুঞ্জ বিহারী থাপার। সেই সময় কুঞ্জ বিহারী থাপার একজন সদ্য ধনী ব্যক্তি ছিলেন। এবং তিনি ধন অর্জন সোজা পথে করেন নি।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবসা করে বেশ কিছু টাকা কামায়। এর পর ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর জন্য কমিশন এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। কুঞ্জ বিহারী থাপার বিপলবী ভারতীয়দের ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু করেছিলেন।
জালিয়ানওয়ালা সঙ্কটের সময়ে আনুগত্যের জন্য, কুঞ্জ বিহারী থাপারকে 1920 সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সবচেয়ে চমৎকার উপাধি প্রদান করা হয়। শুধু তাই নয় লাহোরের এই কুঞ্জ বিহারী একমাত্র ব্যক্তি ছিল যে ডায়ারের হত্যা কান্ডকে আইনত সমর্থন জানায়। এরজন্য ব্রিটিশ সরকার তাকে 1920 সালে ‘The Most Excellent Order of the British Empire’ উপাধি দেয়।
শুধু তাই নয়, স্বর্ণ মন্দিরের ওয়ার্কিং কমিটির ব্যবস্থা পনায় সোনার তলোয়ার ও শিরোপা কুঞ্জ বিহারী থাপার, উমর হায়াত খান, চৌধুরী গজঞ্জন সিং ও রাই বাহাদুর লাল চাঁদকে প্রদান করে।
স্বাধীনতার পর, এই বিশ্বাসঘাতক পরিবার ও কুঞ্জ বিহারী থাপার উদ্দীপনা ও গুরুত্ব রাজনৈতিক ক্ষেত্রে অব্যাহত থাকে এবং নেহেরু গান্ধীর ব্যক্তিগত সুরক্ষা এবং পৃষ্ঠপোষকতায় থাপার বংশ সামাজিকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে প্রসার লাভ করে।
কুঞ্জ বিহারী থাপারের তিন পুত্র 1) দয়া রাম থাপার, ২) প্রেম নাথ থাপার এবং 3) প্রাণ নাথ থাপার এবং 5 কন্যা।
নেহেরু অনুগ্রহে রাম থাপার ভারতীয় সেনাবাহিনীর মেডিকেল সার্ভিসেসে কাজ করতেন এবং তাঁর বাবার দয়া তে প্রভাবশালী এবং ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী মেডিক্যাল সার্ভিসেসের মহাপরিচালক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। তার একটি ছেলে রমেশ থাপার এবং দুই মেয়ে বিমলা থাপার ও রমিলা থাপার।
ভারতীয় বিপ্লবীদের সঙ্গে বেইমান কারী ও 1919 খ্রিস্টাব্দে জালিয়ানওয়ালাবাগের গণহত্যায় বিশ্বাসঘাতকের ভূমিকায় অবতীর্ণ কারী কুঞ্জ বিহারী থাপার বড় ছেলে হলেন রমেশ থাপার। এই রমেশ থাপার ভারতীয় ছিলেন না ।
হ্যাঁ হ্যাঁ ঠিকই শুনলেন , ভারতীয় ছিলেন না । ইনি লাহোরে জন্মগ্রহণ করেন। বড় হলে পড়াশোনা করানোর উদ্দেশ্য ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়েছিল । সেখানে তিনি আদৌ কি পড়াশোনা করেছিলেন ? (আমি জানিনা)
কিন্তু সে ইংল্যান্ড থেকেই একটি ফ্যাশনেবল সোশালিস্ট হিসাবে কয়েক বছরের মধ্যেই মার্কসবাদী আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে ওঠেন এবং আমৃত্যু ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি মার্কসবাদী সদস্য হিসাবে জীবন অতিবাহিত করেন।
তিনি একটি মাসিক পত্রিকা বের করতে শুরু করেন এবং সেই পত্রিকার উদ্দেশ্যে সেমিনার শুরু করেন। এবার ঘটনা হচ্ছে যে এরকম মাসিক পত্রিকা, সেমিনার, ছোট ছোট সভা-সমিতি যে কোন রাজনৈতিক দলের সব নেতৃত্বই করে থাকেন …. কিন্তু এই ভদ্রলোকের ক্ষেত্রে কাহানি মে টুইস্ট ছিল… কি ছিল সেই টুইস্ট???
এটাই ছিল যে, এই ভদ্রলোক একটি স্থিতিশীল রাজস্ব মডেল তৈরি করেছিলেন এবং এনার যে মাসিক পত্রিকা বা সেমিনার হতো সেইখানে বিজ্ঞাপনের খরচ খরচা বা অন্যান্য যে কোনো খরচ খরচা রেভিনিউ সরকারের কাছ থেকে আসতো । সঠিক কথা বলছি, সরকারের কাছ থেকে আসত, একটি অবামপন্থী কংগ্রেস সরকারের কাছ থেকে আসত।
শুধু কি তাই ? গভমেন্টের একটা বড় সম্পত্তি যার মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান ও লাইব্রেরিরও বিক্রয় হয়। সেগুলো বিক্রি থেকে একটা মোটা রেভিনিউ কিন্তু রমেশ থাপার একাউন্টে জমা হতো।
থাপার মুম্বাই থেকে দিল্লি পর্যন্ত স্থানান্তরিত হয় যাতে সমাজতান্ত্রিক ও “সামাজিকভাবে প্রগতিশীল” নেহেরু-নেতৃত্বাধীন শাসনব্যবস্থায় তাদের ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক আগ্রাসনকে উপভোগ করতে পারে। তাদের জন্য সরকার কর্তৃক নিম্ন হারে প্রধান সম্পত্তি বরাদ্দ করা হয়েছিল।
থাপার এবং তার স্ত্রী বিশেষত 1960 ও 1970-এর দশকের মধ্য দিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর কাছে ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন। যদিও তিনি আগেই জানতেন, নেহেরুর মৃত্যুর পর ইন্দিরা গাঁধী প্রধান শক্তির কেন্দ্রে থাকবেন। থাপার ও তারঁ স্ত্রী তখন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অভ্যন্তরীণ চক্রের অংশ হয়ে ওঠে।
এই সংযোগটির মাধ্যমে সমাজ ও সরকারে থাপরের উল্লেখযোগ্য চাপের সৃষ্টি করেছিল, এবং পৃষ্ঠপোষকতা হিসাবে বহুসংখ্যক স্নেকচার তাঁর উপরে তুলে ধরেছিল।
থাপার বিভিন্ন সময় ইন্ডিয়ান ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারের ডিরেক্টর, আই.টি.ডি.সি. এর জাতীয় বই উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক হিসেবে এবং জাতীয় শিশুশ্রম, দিল্লির ভাইস-চেয়ারপার্স্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ সবগুলিতেই তিনি নাকি সুযোগ্য বলে পরবর্তীকালে কংগ্রেস পার্টি সরকার উল্লেখ করেছিলেন
আমাদের দেশে বিকৃত ইতিহাস পরিবেশনের জন্য ইংরেজদের দোষ দেওয়া হলেও তাঁদের কূটনৈতিক জ্ঞান ও সুদূরপ্রসারী চিন্তাধারার কথা অস্বীকার করা যায় না ।
তাঁরা বুঝেছিলেন, ইতিহাসে ভেজাল দিয়েই ভারতবাসীকে অন্ধকারে রাখা সম্ভব, এবং এই ইতিহাসের মাধ্যমেই ভারতীয়দের বিভেদ সৃষ্টি করা যাবে । সেই কাজ কুঞ্জ বিহারীর কনিষ্ঠা কন্যা রোমিলা পরবর্তী সময়ে সুকৌশলে চালিয়ে গিয়েছিলেন।
রমিলা থাপার হলেন রমেশ থাপার এর কনিষ্ঠা ভগিনী । একটি বিখ্যাত “শীর্ষ” সাধারণ জে এন ইউ নেহেরুয়ান কমিউনিস্ট আদর্শবাদী ঐতিহাসিক।
যিনি আমাদের পাঠ্যপুস্তকগুলি লিখতে এবং তাকে কংগ্রেস মার্কসবাদী প্রচারণার সাথে তাদের দূষিত করতে সিদ্ধ হস্ত ছিলেন ,আছেন, থাকবেন। ।
২০০৩ সালে কংগ্রেসের KLUGE CHAIR লাইব্রেরীতে থাপারের নিয়োগের বিরোধিতায় ২০০০ স্বাক্ষর বহনকারী একটি অনলাইন পিটিশনে বিরোধিতা করেন এই কারনে যে, তিনি ছিলেন “মার্কসবাদী ও হিন্দু-বিরোধী”।
ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) তাকে “বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে উদার” বলে ডাকে তার সমর্থনকে সমর্থন করে। মহান ঐতিহাসিক সম্পর্কে আরও জানতে, আপনি চেক করতে পারেন এই লিংক (you may check this piece: Eminent Historian’s continuing fraud)
লাহোরের বাহাদুর কুঞ্জ বিহারী থাপারের সর্বকনিষ্ঠ পুত্র জেনারেল প্রাণ নাথ থাপার ছিলেন। ১৯৩৬ সালের মার্চ মাসে থাপার বিমলা বশিরম সেহগলকে বিয়ে করেন, গৌতম সেহগলের বোন, যার স্ত্রী নায়ান্তারা সহগেল (সম্প্রতি এওয়ারড বাপসি গ্যাং এর জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন) ছিলেন বিজয়লক্ষী পণ্ডিতের কন্যা এবং জওহর লাল নেহেরুর ভাইজি।
জেনারেল প্রাণনাথ থাপার ছিলেন একমাত্র ভারতীয় সেনাপতি যিনি যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলেন (১৯৬২ সালে চীনের বিরুদ্ধে)।
যাইহোক, তার অবসর সময়ে, জেনারেল কেএস থিমায়া ,লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস পি পি থোরাতকে তার উত্তরাধিকারী হিসাবে সুপারিশ করে, তবে তা বাতিল করা হয় এবং প্রননাথ থাপার পুনরায় নির্বাচিত হন।
১৯৬২ সালের পরাজয়ের মধ্যে প্রান নাথ থাপারের ভূমিকাকে ইতিহাসের বই থেকে বাদ দেওয়া আশ্চর্যের বিষয় নয়। ঐটাই খেলা। সঠিক কে ভুলিয়ে দেবার। যাইহোক, পরাজয়ের পর তিনি বাধ্য হয়ে পদত্যাগ করেন এবং পদত্যাগ করেন।
জেনারেল থাপার ও শ্রীমতী বিমলা থাপারের চার সন্তান ছিল, যাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ সাংবাদিক করন থাপার ।
করণ থাপার একজন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব যিনি হিন্দুস্তান টাইমসের জন্য প্রায়শই কলাম লেখেন। নেহেরু পরিবার, রক্ত এর সম্পর্ক ও বিয়ের মাধ্যমে, উচ্চ প্রোফাইল থাপার পরিবারে সম্পর্কিত ব্যক্তি। যিনি বর্তমানে দেশবিরধী আলোচনায় সিদ্ধি লাভ করেছেন ।
দুর্গেশনন্দিনী
তথ্য:
httwww.indiatoday.in/magazine/diplomacy/story/19970901-jallianwala-case-manner-in-which-britain-dealt-with-perpetrators-evoked-sharp-criticism-830477-1997-09-01