“ধর্ষণের প্রতিবাদ নয়, প্রতিবাদীদেরই একহাত নিলেন কবীর সুমন“— এই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর নেটানাগরিকদের তোপে বিদ্ধ হচ্ছেন সুমন। কেবল একটি চ্যানেলের পোস্টে তিন ঘন্টায় লাইক, মন্তব্য ও শেয়ারের সংখ্যা হয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ৬০০, ১ হাজার ৬০০ ও ২৩৯।
কিছুকাল আগে একটি বিষয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে সামাজিক মাধ্যমে প্রবলভাবে নিন্দিত হয়েছিলেন কবীর সুমন। হাঁসখালি, বোলপুর, পিংলা, নামখানা রাজ্যে একের পর এক ধর্ষণকাণ্ডের অভিযোগ উঠেছে। উত্তাল রাজ্য রাজনীতিতে তিনি প্রতিবাদ না করে উল্টে প্রতিবাদীদের একহাত নিয়েছেন। প্রতিক্রিয়ায় কৃষ্ণা বোস লিখেছেন, “আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কে গিয়াসউদ্দিন মন্ডল যে গালাগালি গুলো দিয়েছিল সেগুলো ওনাকে দেওয়া উচিৎ।” সুরঞ্জন মাইতি লিখেছেন, “এর মতো ভাওতাবাজকে কিছু বলা মানেই ওর দাম বাড়িয়ে দেওয়া, যত সব কুলাঙ্গার।“ রাজু দাস লিখেছেন,
“ছোটো লোক হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছে নিজের ধর্মের কোনো ঠিক নেই অমানুষ জানোয়ার।”
সঞ্জয় দাস লিখেছেন, “ধর্ষণকারীরা যখন কোনো রাজ্যের মুখ হয়,তখন তার তাবেদারি করার জন্য এমন অনেক কুমনের কুমন পাবেন!“ শশাঙ্ক শেখর নায়েক লিখেছেন, “চুপ করে থাক চরিত্রহীন। তার নিজের চরিত্রের ঠিক নেই, সে আবার অন্যকে জ্ঞান দেয়।এ আবার শিল্পী, বুদ্ধি জীবি। নিজের বা আত্মীয় স্বজনের মেয়ে ধর্ষিত হলে তখন কি করতে?“ সুমন দত্ত লিখেছেন, “ভালো করে খোঁজ নিলে দেখা যাবে এইরকম নোংরামি কৃতকর্ম এই পাঁঠাও হয়তো আগে কোথাও করেছে।“ দেবজিৎ দত্ত লিখেছেন, “একটা নিকৃষ্ট মানের মানুষের কথায় গুরুত্ব দেবেন না। উনি একজন বিকৃত মানসিকতার মানুষ।” পিনাকি মজুমদার লিখেছেন, “সুমনবাবুর কাছে এর বেশি কি আশা করা যায়? উনি গালাগালির মাস্টার। উনি আগে গান বাঁধতেন এখন ওনাকে আবর্জনার গান বাঁধছেন।”