জেলবন্দিদের বায়োমেট্রিক সংগ্রহে অনুমোদন, নয়া বিলটির বিষয়ে জানেন?

1/7সোমবার লোকসভায় ধ্বনি ভোটের মাধ্যমে ফৌজদারি কার্যবিধি (শনাক্তকরণ) বিল পাশ হয়। ১৯২০ সালের বন্দি সনাক্তকরণ আইন প্রতিস্থাপিত করা এই বিলের লক্ষ্য। (প্রতীকী ছবি: এপি) (AP)

বিলটি সম্পর্কে সংসদ সদস্যরা বিভিন্ন প্রশ্নে সরব হন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সমস্ত উদ্বেগের সমাধান করেন। তারপরেই এই প্রস্তাব পাশ হয়। ফাইল ছবি: এএনআই (ANI)
2/7বিলটি সম্পর্কে সংসদ সদস্যরা বিভিন্ন প্রশ্নে সরব হন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সমস্ত উদ্বেগের সমাধান করেন। তারপরেই এই প্রস্তাব পাশ হয়। ফাইল ছবি: এএনআই (ANI)
'পুরনো যে কৌশল রয়েছে, তাতে বর্তমান প্রজন্মের অপরাধ মোকাবিলা করা যায় না। আমাদের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থাকে নতুন যুগে নিয়ে আসার চেষ্টা করতে হবে,' বলেন অমিত শাহ। যদিও বিরোধীরা বিলটির বিরুদ্ধে একাধিক উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই) (PTI)
3/7‘পুরনো যে কৌশল রয়েছে, তাতে বর্তমান প্রজন্মের অপরাধ মোকাবিলা করা যায় না। আমাদের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থাকে নতুন যুগে নিয়ে আসার চেষ্টা করতে হবে,’ বলেন অমিত শাহ। যদিও বিরোধীরা বিলটির বিরুদ্ধে একাধিক উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই) (PTI)
তাঁদের দাবি, এটি রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হতে পারে। বিলটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানোর দাবি তুলেছেন তাঁরা।  ফাইল ছবি : পিটিআই (PTI)
4/7তাঁদের দাবি, এটি রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হতে পারে। বিলটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানোর দাবি তুলেছেন তাঁরা।  ফাইল ছবি : পিটিআই (PTI)
বিলটি পুলিশ এবং কারা কর্তৃপক্ষকে দোষী সব্যস্তদের রেটিনা এবং আইরিস স্ক্যান-সহ শারীরিক এবং জৈবিক নমুনা আইনত সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং বিশ্লেষণ করার অনুমতি দেয়। বিল অনুসারে, সংগ্রহের তারিখ থেকে পরবর্তী ৭৫ বছর এগুলির রেকর্ড রাখা হবে।  ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে (Pixabey)
5/7বিলটি পুলিশ এবং কারা কর্তৃপক্ষকে দোষী সব্যস্তদের রেটিনা এবং আইরিস স্ক্যান-সহ শারীরিক এবং জৈবিক নমুনা আইনত সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং বিশ্লেষণ করার অনুমতি দেয়। বিল অনুসারে, সংগ্রহের তারিখ থেকে পরবর্তী ৭৫ বছর এগুলির রেকর্ড রাখা হবে।  ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে (Pixabey)
আইন অনুসারে, যদি পরিমাপ নেওয়ার জন্য দোষীরা কোনও প্রতিরোধ করেন, তবে সেটি আইপিসির ১৮৬ ধারা(সরকারি কর্মচারীকে বাধা দেওয়া)-র অধীনে একটি অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হবে। এর ফলে তিন মাসের জেল বা জরিমানা হতে পারে। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস  (HT_PRINT)
6/7আইন অনুসারে, যদি পরিমাপ নেওয়ার জন্য দোষীরা কোনও প্রতিরোধ করেন, তবে সেটি আইপিসির ১৮৬ ধারা(সরকারি কর্মচারীকে বাধা দেওয়া)-র অধীনে একটি অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হবে। এর ফলে তিন মাসের জেল বা জরিমানা হতে পারে। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস  (HT_PRINT)
সরকার আরও স্পষ্ট করেছে যে, যাঁরা নারী বা শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য দোষী সব্যস্ত বা গ্রেপ্তার নন, বা যাঁরা সাত বছরের কম শাস্তিযোগ্য অপরাধের জন্য হেফাজতে রয়েছেন, তাঁরা জৈবিক নমুনা দিতে অস্বীকার করতে পারেন। ফাইল ছবি: শাটারস্টক (Shutterstock)
7/7সরকার আরও স্পষ্ট করেছে যে, যাঁরা নারী বা শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য দোষী সব্যস্ত বা গ্রেপ্তার নন, বা যাঁরা সাত বছরের কম শাস্তিযোগ্য অপরাধের জন্য হেফাজতে রয়েছেন, তাঁরা জৈবিক নমুনা দিতে অস্বীকার করতে পারেন। ফাইল ছবি: শাটারস্টক (Shutterstock)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.