ওমিক্রন ত্রাসের মাঝেই মিউটেশন ঠেকাতে সক্ষম অ্যান্টিবডির খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

সার্স-কোভ-২ মিউটেট করলে তার প্রেক্ষিতে মানুষের শরীরে থাকা অ্যান্টিবডিও বিবর্তিত হয়। একবছর আগে রকফেলার বিশ্বাবিদ্যালয়ের এক গবেষণাপত্রেই এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছিল। সেই গবেষণা পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে যে ‘মেমরি বি সেল’ থেকে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। সেই ‘মেমরি বি সেল’ সময়ের সাথে সাথে বিবর্তিত হয়। কোনও সংক্রমণের ছয় মাসের মধ্যে এই বিবর্তণ ঘটে বলে দাবি করা হয়েছিল গবেষণায়। আর এবার সুইজেনের একদল বিজ্ঞানী এমন বেশ কয়েকটি অ্যান্টিবডি আবিষ্কার করলেন যা ‘সম্ভবত’ ওমিক্রন সহ করোনার সব ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধেই লড়তে পারে।

বিজ্ঞানীরা এক কোভিড আক্রান্তের শরীর থেকে সাত মাস আগে অ্যান্টিবডি নিয়েছিলেন। সেখানে IGHV3-53 নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনের উপর গবেষণা চালানো হয়। করোনাভাইরাসের অ্যান্টিবডি তৈরিতে এই জিন অতিগুরুত্বপূর্ণ। এই জিন থেকে তৈরি বেশ কয়েকটি অ্যান্টিবডি দিয়েই করোনার আলফা, বিটা, ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট রোখা সম্ভব হবে।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ

গতবছর জানুয়ারিতে প্রকাশিত গবেষণা পত্রে দাবি করা হয়েছে, প্রাকৃতিক ভাবে শরীরের মধ্যেই প্যাথোজেনের বিবর্তণ ঘটে এবং তা লিম্ফ নোডে গিয়ে একধরনের ইমিউন সেল তৈরি হয়। অর্থাত্, মানুষের শরীরে প্রাকৃতিক ভাবেই কোভিড রোধ করার ইমিউনিটি তৈরি হয়। এই আবহে গবেষণায় মেলা তথ্য থেকে ল্যাবেই তৈরি করা যাবে নয়া অ্যান্টিবডি। গবেষকরা অ্যান্টিবডির যে নির্দিষ্ট সাবসেট খুঁজে পেয়েছেন তা ব্যবহার করে এখন ল্যাবেই অ্যান্টিবডি ডিজাইন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। একে বলা হয় মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপি। বিজ্ঞানীদের দাবি, এই অ্যান্টিবডির ফলে বুস্টার ড

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.