ধর্ষণের কোনও প্রমাণ মেলেনি। তাই পশ্চিমবঙ্গে ভোট-পরবর্তী হিংসা মামলায় ২১ টি ধর্ষণের মামলা ফিরিযে নেওযার জন্য সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বা সিবিআই।
সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়েছে যে ওই ২১ টি ধর্ষণের অভিযোগের স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ মেলেনি। সেই অভিযোগগুলি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে ছিল। অর্থাৎ ওই অভিযোগগুলি লিপিবদ্ধ করেছিল কমিশন। তবে সেই অভিযোগের কোনও সারবত্তা মেলেনি বলে হাইকোর্টে জানিয়েছে সিবিআই। তাই হাইকোর্টের অনুমোদনে সেই অভিযোগগুলির তদন্তভার সিটের হাতে তুলে দিতে চাইছে সিবিআই।
তারইমধ্যে সোমবার মুখবন্ধ খামে হাইকোর্টে ৫৭৩ টি মামলার রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিট। আগামী এক মাসের মধ্যে ১০ টি মামলার রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। বাকি মামলাগুলির তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে সিট। সোমবারের শুনানিতে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ভোট-পরবর্তী হিংসা মামলায় ঘরছাড়াদের ফিরিয়ে আনতে রাজ্য সরকার কী কী পদক্ষেপ করেছে, তা নিয়ে দু’সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে হবে। সেদিনই ওই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়েছে যে ওই ২১ টি ধর্ষণের অভিযোগের স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ মেলেনি। সেই অভিযোগগুলি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে ছিল। অর্থাৎ ওই অভিযোগগুলি লিপিবদ্ধ করেছিল কমিশন। তবে সেই অভিযোগের কোনও সারবত্তা মেলেনি বলে হাইকোর্টে জানিয়েছে সিবিআই। তাই হাইকোর্টের অনুমোদনে সেই অভিযোগগুলির তদন্তভার সিটের হাতে তুলে দিতে চাইছে সিবিআই।
তারইমধ্যে সোমবার মুখবন্ধ খামে হাইকোর্টে ৫৭৩ টি মামলার রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিট। আগামী এক মাসের মধ্যে ১০ টি মামলার রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। বাকি মামলাগুলির তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছে সিট। সোমবারের শুনানিতে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে ভোট-পরবর্তী হিংসা মামলায় ঘরছাড়াদের ফিরিয়ে আনতে রাজ্য সরকার কী কী পদক্ষেপ করেছে, তা নিয়ে দু’সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে হবে। সেদিনই ওই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।|#+|
উল্লেখ্য, গত অগস্টে ভোট-পরবর্তী হিংসার মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চে নির্দেশ দিয়েছিল, হত্যা, ধর্ষণ এবং মহিলাদের উপর অপরাধের মতো গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগের তদন্ত করবে সিবিআই। এছাড়া বাকি অভিযোগের তদন্ত করবে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)। সিটের তদন্ত আদালতের নজরদারিতে হবে। কতদিনের মধ্যে তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিতে হবে, তাও উল্লেখ করে দিয়েছিল হাইকোর্ট। পাঁচ সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছিল, ছ’সপ্তাহের মধ্যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এবং সিটকে অন্তর্বর্তীকালীন তদন্তের রিপোর্ট জমা দিতে হবে। তদন্ত প্রক্রিয়ায় রাজ্যকে পুরোপুরি সহযোগিতা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের অবিলম্বে ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।