ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন খোদ মুখ্য়মন্ত্রী। প্রয়োজনে কনটেনমেন্ট জোন করা হতে পারে বলেও জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বার বার সতর্ক করা হয়েছিল কোনও জায়গায় সংক্রমণ দেখা দিলে সেই জায়গাটিকে কনটেনমেন্ট জোন হিসাবে চিহ্নিত করা হবে। সেই অনুসারে এবার পদক্ষেপ নিল কলকাতা পুরসভা। তবে এবার মাইক্রো মাইক্রোকনটেনমেন্ট পয়েন্ট করার ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এদিন পুলিশের সঙ্গে বৈঠক করার পরে ১৭টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট পয়েন্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গোটা এলাকা পুরোপুরি স্তব্ধ না করে সংক্রমণ যেখানে মূলত রয়েছে সেই জায়গায় মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একদিকে সাধারণ মানুষের হয়রানি কমানো ও অন্যদিকে ছোট এলাকার মধ্যে সংক্রমণকে আটকে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে আপাতত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কলকাতা মহানগরীতে ১৭টি মাইক্রো কনটেনমেন্ট পয়েন্ট করা হবে। মূলত যেখানে ৫জনের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন সেখানেই মাইক্রো কনটেনমেন্ট পয়েন্ট করা হচ্ছে। ক্রমাণ্বয়ে এই সংখ্যা বাড়তে পারে। ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
এদিকে পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন রাজ্যেও ওমিক্রনকে ঘিরে উদ্বেগ ক্রমে বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন রাজ্যকে সতর্ক থাকার জন্য চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব। এদিকে সেই তালিকায় নাম রয়েছে পশ্চিমবঙ্গেরও। রাজ্যে একদিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। সেকারণেই আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না সরকার।