ওমিক্রন সারা পৃথিবীতেই আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। করোনাভাইরাসের এই নতুন প্রজাতি দ্রুত হারে ছড়াচ্ছে। অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন, ভ্যাকসিন এই ওমিক্রনকে আটকাতে পারবে কি না, তা নিয়ে। সারা বিশ্বেই আবার বাড়ছে লকডাউনের আশঙ্কা।
দ্রুত হারে টিকাকরণের ফলে অনেকেই ভাবছিলেন, এবার করোনাভাইরাস আস্তে আস্তে ক্ষমতা হারাবে। কিন্তু তার মধ্যে হঠাৎ করে ওমিক্রনের উদয় নতুন করে ত্রাসের মধ্যে ফেলেছে সকলকে।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
কিন্তু এর মধ্যেই দেখা গিয়েছে আশার আলো। দেখিয়েছেন আমেরিকার কয়েক জন চিকিৎসক। তাঁরা ১৯টা দেশের ১৬০১ জন কোভিড আক্রান্তকে নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে, যাঁদের অবস্থা বেশি খারাপ বা যাঁদের শরীরে সংক্রমণের হার বেশি, তাঁদের শরীরে একটি বিশেষ উপাদানের ঘাটতি রয়েছে। যাঁদের সেই ঘাটতি নেই, তাঁরা সহজেই জয় করেছেন কোভিড সংক্রমণ।
কী এই উপাদান? এটি আর কিছুই নয়, ভিটামিন ডি৩ (Vitamin D3)
সমীক্ষা থেকে চিকিৎসকরা বলছে, যাঁদের শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি৩ রয়েছে, কোভিডের কারণে তাঁদের মৃত্যুর আশঙ্কা কম। তাঁদের শরীরে সংক্রমণের লক্ষণগুলোও কম। এমনকী বহু ক্ষেত্রে সংক্রমণ এত কম পরিমাণে হচ্ছে, তাঁরা টের পাচ্ছেন না। আর যাঁদের এই ভিটামিনের ঘাটতি রয়েছে, তাঁরাই আগেভাগে বিপদে পড়ছেন।
কী করে নিরাপদ থাকা যাবে ওমিক্রনের হাত থেকে?
চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মমাফিক ভ্যাকসিন নিতে হবে। তার সঙ্গে শরীরে ভিটামিন ডি-এর পর্যাপ্ত জোগান থাকতে হবে। তাহলেই ওমিক্রনের হাত থেকে অনেকাংশে বাঁচা সম্ভব।
হালে জীবানযাত্রার সমস্যা, ঠিকঠাক পুষ্টিকর খাবার না খাওয়ার ফলে অনেকেরই ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হচ্ছে। এটাই কোভিডের বাড়াবাড়ির অন্যতম কারণ বলে মত তাঁদের।
কী করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? এ প্রসঙ্গে চিকিৎসকদের মত, নিয়মিত এমন খাবার খেতে হবে, যাতে প্রচুর ভিটামিন ডি রয়েছে। সামুদ্রিক মাছ, শাকসব্জি বেশি করে খেতে হবে। আর দিনের মধ্যে অন্তত ১৫-২০ মিনিট রোদে কাটাতে হবে। রোদে হাল্কা শরীরচর্চা করতে পারলেও ভালো। তাহলে করোনা সংক্রমণ বাড়াবাড়ি জায়গায় যাওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে কমবে।
ওমিক্রন সারা পৃথিবীতেই আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। করোনাভাইরাসের এই নতুন প্রজাতি দ্রুত হারে ছড়াচ্ছে। অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন, ভ্যাকসিন এই ওমিক্রনকে আটকাতে পারবে কি না, তা নিয়ে। সারা বিশ্বেই আবার বাড়ছে লকডাউনের আশঙ্কা।
দ্রুত হারে টিকাকরণের ফলে অনেকেই ভাবছিলেন, এবার করোনাভাইরাস আস্তে আস্তে ক্ষমতা হারাবে। কিন্তু তার মধ্যে হঠাৎ করে ওমিক্রনের উদয় নতুন করে ত্রাসের মধ্যে ফেলেছে সকলকে।
কিন্তু এর মধ্যেই দেখা গিয়েছে আশার আলো। দেখিয়েছেন আমেরিকার কয়েক জন চিকিৎসক। তাঁরা ১৯টা দেশের ১৬০১ জন কোভিড আক্রান্তকে নিয়ে একটি সমীক্ষা চালিয়েছেন। সেখানে দেখা গিয়েছে, যাঁদের অবস্থা বেশি খারাপ বা যাঁদের শরীরে সংক্রমণের হার বেশি, তাঁদের শরীরে একটি বিশেষ উপাদানের ঘাটতি রয়েছে। যাঁদের সেই ঘাটতি নেই, তাঁরা সহজেই জয় করেছেন কোভিড সংক্রমণ।
কী এই উপাদান? এটি আর কিছুই নয়, ভিটামিন ডি৩ (Vitamin D3)
সমীক্ষা থেকে চিকিৎসকরা বলছে, যাঁদের শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি৩ রয়েছে, কোভিডের কারণে তাঁদের মৃত্যুর আশঙ্কা কম। তাঁদের শরীরে সংক্রমণের লক্ষণগুলোও কম। এমনকী বহু ক্ষেত্রে সংক্রমণ এত কম পরিমাণে হচ্ছে, তাঁরা টের পাচ্ছেন না। আর যাঁদের এই ভিটামিনের ঘাটতি রয়েছে, তাঁরাই আগেভাগে বিপদে পড়ছেন।
কী করে নিরাপদ থাকা যাবে ওমিক্রনের হাত থেকে?
চিকিৎসকরা বলছেন, নিয়মমাফিক ভ্যাকসিন নিতে হবে। তার সঙ্গে শরীরে ভিটামিন ডি-এর পর্যাপ্ত জোগান থাকতে হবে। তাহলেই ওমিক্রনের হাত থেকে অনেকাংশে বাঁচা সম্ভব।
হালে জীবানযাত্রার সমস্যা, ঠিকঠাক পুষ্টিকর খাবার না খাওয়ার ফলে অনেকেরই ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হচ্ছে। এটাই কোভিডের বাড়াবাড়ির অন্যতম কারণ বলে মত তাঁদের।
কী করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? এ প্রসঙ্গে চিকিৎসকদের মত, নিয়মিত এমন খাবার খেতে হবে, যাতে প্রচুর ভিটামিন ডি রয়েছে। সামুদ্রিক মাছ, শাকসব্জি বেশি করে খেতে হবে। আর দিনের মধ্যে অন্তত ১৫-২০ মিনিট রোদে কাটাতে হবে। রোদে হাল্কা শরীরচর্চা করতে পারলেও ভালো। তাহলে করোনা সংক্রমণ বাড়াবাড়ি জায়গায় যাওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশে কমবে।