এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা বেআইনিভাবে অর্থপাচার করার অভিযোগে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া ও তার রাজনৈতিক সংগঠন সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অফ ইন্ডিয়ার কেৰালাস্থিত অফিস হানা দেয়।
ওই কট্টরপন্থী সংগঠন নাগরিক আইনের বিরুদ্ধে সংগঠিত দাঙ্গা ও আন্দোলনের সময় দেশবিরোধী কাজে অর্থ প্রদান ও উস্কানি দেয় বলে অভিযোগ উঠছে। ওই প্রতিবাদ পরে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর হিংসা ও হত্যালীলার রূপ নেয়।
সুরের খবর, প্রচুর আপত্তিকর নথি ও উদ্ধার করা হয়।কান্নুর, মুভট্টুপুজহা, মালাপ্পুরাম এবং ইদুক্কিতে হানা দেয়া হয়। আধিকারিকদের সাথে বিপুল সংখ্যক প্যারামিলিটারি ফোর্স দেয়া হয়, কারণ ওই কট্টরপন্থী সংগঠন ইতিমধ্যে বহু খুনের সাথে যুক্ত। SDPI নেতা শফিকের বাড়িতে ও হানা দেয়া হয়।
PFI ও SDPI কর্মীরা ঝামেলা পাকাবার চেষ্টা করে। পি এফ আই নেতা রাজাক কুট্টিকাদানের বাড়িতে ইডির হানা দেয়ার সময় পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে পরে। কট্টরপন্থীরা পুলিশের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
পি এফ আই-এর নেতা কে এম আশরাফের এর্নাকুলাম স্থিত বাড়িতে হানা দেন আধিকারিকরা।
একাধিক তদন্তে বেরোয় পি এফ আই দিল্লিতে হিন্দু বিরোধী হত্যালীলা চালাবার জন্য প্রচুর অর্থ সংগ্রহ করে ও দিল্লির বহু জায়গায় হিন্দু হত্যা সংগঠিত করে বলে খবর। দিল্লি ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক হিংসার পেছনেও ওই সংগঠনের হাত আছে বলে পুলিশ প্রমান পেয়েছে।