হিমাচল প্রদেশে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা সংলগ্ন এলাকায় বছর খানেক ধরে নানা নির্মাণকাজ করছে চিন। কিন্নর, লাহুল, স্পিতি উপত্যকার কাছেই রাস্তা, ব্রিজ, হেলিপ্যাডের মতো নির্মাণও করছে চিন। পুলিশ রিপোর্টে এমনটাই উঠে আসছে। ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ সঞ্জয় কুন্ডু জানিয়েছেন, হিমাচল প্রদেশ লাগোয়া সীমান্তে গত একবছর ধরে চিন পিপলস লিবারেশন আর্মি মোতায়েন বাড়িয়ে দিয়েছে। নানা ধরনের নজরদারি, পরিকাঠামো উন্নয়নের উপরেও ক্রমাগত জোর দিচ্ছে। শুক্রবার সিমলায় একথা জানিয়েছেন তিনি।
সূত্রের খবর, পারিচু নদী বরাবর চুরুপ এলাকায় চিন নতুন রাস্তাও তৈরি করছে। চুরুপ, দুনমুরের মতো সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতেও পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করছে চিন। এর সঙ্গেই চুরুপ গ্রামে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন নজরদারি ব্যবস্থাযুক্ত পোস্টও তৈরি করে ফেলেছে। লাপচা পাসের কাছে রান্ডো গ্রামে চিন স্থায়ী নির্মাণও করে ফেলেছে। এমনকী প্রচুর ভারী গাড়িও যাতায়াত করছে এলাকায়। এমন খবরও মিলছে। ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
হিমাচল প্রদেশে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা সংলগ্ন এলাকায় বছর খানেক ধরে নানা নির্মাণকাজ করছে চিন। কিন্নর, লাহুল, স্পিতি উপত্যকার কাছেই রাস্তা, ব্রিজ, হেলিপ্যাডের মতো নির্মাণও করছে চিন। পুলিশ রিপোর্টে এমনটাই উঠে আসছে। ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ সঞ্জয় কুন্ডু জানিয়েছেন, হিমাচল প্রদেশ লাগোয়া সীমান্তে গত একবছর ধরে চিন পিপলস লিবারেশন আর্মি মোতায়েন বাড়িয়ে দিয়েছে। নানা ধরনের নজরদারি, পরিকাঠামো উন্নয়নের উপরেও ক্রমাগত জোর দিচ্ছে। শুক্রবার সিমলায় একথা জানিয়েছেন তিনি।
সূত্রের খবর, পারিচু নদী বরাবর চুরুপ এলাকায় চিন নতুন রাস্তাও তৈরি করছে। চুরুপ, দুনমুরের মতো সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিতেও পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ করছে চিন। এর সঙ্গেই চুরুপ গ্রামে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন নজরদারি ব্যবস্থাযুক্ত পোস্টও তৈরি করে ফেলেছে। লাপচা পাসের কাছে রান্ডো গ্রামে চিন স্থায়ী নির্মাণও করে ফেলেছে। এমনকী প্রচুর ভারী গাড়িও যাতায়াত করছে এলাকায়। এমন খবরও মিলছে।
সূত্রের খবর, লাপচা পাসের কাছে সেনার লোকজনের থাকার জন্য চিন বিল্ডিংও তৈরি করে ফেলেছে। এমনকী কিয়ুক গ্রামের কাছে নতুন ব্যারাক তৈরির জন্য চিন ইমারতী সামগ্রী মজুত করা শুরু করেছে। এদিকে অভিজ্ঞ মহলের মতে, ১৯৬২ সালে যুদ্ধের সময়তেও হিমাচল প্রদেশ সংলগ্ন চিন সীমান্তে বিশেষ প্রভাব পড়েনি। তবে গত কয়েকবছর ধরে চিন এই এলাকায় অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছে। এমনকী চিনের হেলিকপ্টার ভারতের আকাশসীমা লঙ্ঘন করছে এমন রিপোর্টও আসছে। স্পিতি উপত্যকার গ্রামে একাধিক পাথরে চিন মার্কিং করে গিয়েছে। এমনটাও দেখা গিয়েছে। এমনকী ভারতের এলাকার ১ কিলোমিটার ভেতরে পিপলস লিবারেশন আর্মি বিয়ার ও এনার্জি ড্রিঙ্কের ফাঁকা বোতলও ফেলে গিয়েছে। এমনটাও দেখেছে নজরদারি বাহিনী। সব মিলিয়ে ক্রমে সীমান্তে সমরসজ্জা বাড়াচ্ছে চিন।
এদিকে গত সেপ্টেম্বর মাসেই গুংরাং পাসের কাছে চিনের বাহিনীর আটজনকে দেখা গিয়েছিল। ভারতীয় সেনা তাদের সরে যেতে বলে। সেক্ষেত্রে সুরক্ষার জন্য সীমান্ত এলাকায় যোগযোগ বৃদ্ধি করা, এয়ার স্ট্রিপ তৈরি করার ব্য়াপারেও প্রস্তাব দিয়েছে পুলিশ।