DC vs KKR: ডেথ ওভার থেকে স্পিনিং জালে আটকানো – ফাইনালে যেতে এইগুলো হতে পারে KKR-র অস্ত্র

1/5পাওয়ার প্লে’তে দিল্লিকে আটকে রাখা : শারজায় প্রথম ছ’ওভার বল ব্যাটে আসছে। তারপর বলের উজ্জ্বলতা কমে গেলেই ঢিমেগতিতে আসছে বল। সেই পরিস্থিতিতে দিল্লির ওপেনাররা পাওয়ার প্লে’তে কেকেআরকে নিশানা করবেন। ভালো বোলিংয়ের মাধ্যমে প্রথম ছ’ওভারে যদি কেকেআর দিল্লিকে কম রান তুলতে দেয়, তাহলে দিল্লির উপর চাপ আরও বাড়বে। কম রানে আটকে রাখা যাবে। বিশেষত শারজায় দ্বিতীয় ব্যাটিং করতে নেমে ১২০ রানের উপর যে কোনও লক্ষ্যমাত্রা বেশ কঠিন হচ্ছে। (ছবি সৌজন্য আইপিএল)

স্পিনিং জালে বেঁধে ফেলা : কেকেআর স্পিনাররা শারজায় যে বল করতে কোনও দ্বিধা করছেন না, তার কারণ ইতিমধ্যে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে ১২ ওভারে মাত্র ৬৫ রান দিয়েছিলেন কেকেআরের তিন স্পিনার। যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। (ছবি সৌজন্য আইপিএল)
2/5স্পিনিং জালে বেঁধে ফেলা : কেকেআর স্পিনাররা শারজায় যে বল করতে কোনও দ্বিধা করছেন না, তার কারণ ইতিমধ্যে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের বিরুদ্ধে ১২ ওভারে মাত্র ৬৫ রান দিয়েছিলেন কেকেআরের তিন স্পিনার। যা ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। (ছবি সৌজন্য আইপিএল)
রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে নিশানা করা : কেকেআরের দল যদি অপরিবর্তিত থাকে, তাহলে প্রথম একাদশে পাঁচজন বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান থাকবেন। যা অশ্বিনের জন্য লাভবান হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নীতিশ রানা, সুনীল নারিন এবং ইয়ন মর্গ্যানের বিরুদ্ধে ভারতীয় স্পিনারের রেকর্ড তেমন নয়। বিশেষত অশ্বিনের বিরুদ্ধে রানা এবং নারিনের স্ট্রাইক রেট তো ২০০-র উপর। মর্গ্যানের স্ট্রাইক রেট ১০০-এর উপর। একমাত্র শাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে কিছুটা সাফল্য আছে অশ্বিনের। সেই পরিস্থিতিতে শারজার পিচে যদি অশ্বিনকে নিশানা করতে পারেন রানা, নারিনরা, তাহলে এক কদম এগিয়ে থাকতে পারবে কেকেআর। (ছবি সৌজন্য আইপিএল)
3/5রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে নিশানা করা : কেকেআরের দল যদি অপরিবর্তিত থাকে, তাহলে প্রথম একাদশে পাঁচজন বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান থাকবেন। যা অশ্বিনের জন্য লাভবান হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নীতিশ রানা, সুনীল নারিন এবং ইয়ন মর্গ্যানের বিরুদ্ধে ভারতীয় স্পিনারের রেকর্ড তেমন নয়। বিশেষত অশ্বিনের বিরুদ্ধে রানা এবং নারিনের স্ট্রাইক রেট তো ২০০-র উপর। মর্গ্যানের স্ট্রাইক রেট ১০০-এর উপর। একমাত্র শাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে কিছুটা সাফল্য আছে অশ্বিনের। সেই পরিস্থিতিতে শারজার পিচে যদি অশ্বিনকে নিশানা করতে পারেন রানা, নারিনরা, তাহলে এক কদম এগিয়ে থাকতে পারবে কেকেআর। (ছবি সৌজন্য আইপিএল)
ডেথ ওভারে দিল্লির বাজে বোলিংয়ের ফায়দা নেওয়া : রাজস্থান রয়্যালসের পর ডেথ ওভারে (১৬-২০ ওভারে) সবথেকে বেশি ইকোনমি রেট দিল্লির (১০.২)। কেকেআরকে সেই ফায়দা নিতে হবে। চলতি মরশুমে ১৬-২০ ওভারে কাগিসো রাবাডার ইকোনমি রেট ১০.৮৪। বরং আন্দ্রে নখিয়ার অনেক ভালো - ৬.৮১। ফলে সেই দুর্বলতা কাজে লাগাতে পারে কেকেআর। একাংশের বক্তব্য, ডেথ ওভারে বাজে ইকোনমি রেটের কারণে রাবাডাকে শুরুর দিকে বা মাঝের দিকে ব্যবহার করতে পারে দিল্লি। তবে মার্কাস স্টইনিস না খেললে রাবাডাকে ডেথ ওভারে বল করাতেই হবে। (ছবি সৌজন্য এএনআই)
4/5ডেথ ওভারে দিল্লির বাজে বোলিংয়ের ফায়দা নেওয়া : রাজস্থান রয়্যালসের পর ডেথ ওভারে (১৬-২০ ওভারে) সবথেকে বেশি ইকোনমি রেট দিল্লির (১০.২)। কেকেআরকে সেই ফায়দা নিতে হবে। চলতি মরশুমে ১৬-২০ ওভারে কাগিসো রাবাডার ইকোনমি রেট ১০.৮৪। বরং আন্দ্রে নখিয়ার অনেক ভালো – ৬.৮১। ফলে সেই দুর্বলতা কাজে লাগাতে পারে কেকেআর। একাংশের বক্তব্য, ডেথ ওভারে বাজে ইকোনমি রেটের কারণে রাবাডাকে শুরুর দিকে বা মাঝের দিকে ব্যবহার করতে পারে দিল্লি। তবে মার্কাস স্টইনিস না খেললে রাবাডাকে ডেথ ওভারে বল করাতেই হবে। (ছবি সৌজন্য এএনআই)
ব্যাটসম্যানকে নারিনকে ব্যবহার : টি-টোয়েন্টিতে অশ্বিনের বিরুদ্ধে নারিনের স্ট্রাইক রেট ২৮৭। অক্ষরের বিরুদ্ধে ১৮৭। দু'জনেই কেউ নারিনকে আউট করতে পারেননি। ফলে নারিনকে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষত ডেথ ওভার খারাপ ফর্মের জন্য যদি আগেই রাবাডার কোটা শেষ হয়ে যায়, তাহলে নখিয়া বা আবেশ খানকে খুব একটা বেশি মাঝের ওভারে ব্যবহার করবে না দিল্লি। আবার দিল্লি যদি আক্রমণাত্মক হয়ে নারিন নামলেই বাউন্সার দেওয়ার জন্য রাবাডা এবং নখিয়া বল করায় তাহলে আদতে কেকেআরের লাভ। ডেথ ওভারে নখিয়ার ওভার সংখ্যা। যিনি এই মরশুমে দিল্লির সেরা ডেথ বোলার। ফলে ব্যাটসম্যান নারিনকে কৌশলগতভাবে ব্যবহার করলে বেশি সাফল্য পাওয়ার সুযোগ আছে। (ছবি সৌজন্য পিটিআই)
5/5ব্যাটসম্যানকে নারিনকে ব্যবহার : টি-টোয়েন্টিতে অশ্বিনের বিরুদ্ধে নারিনের স্ট্রাইক রেট ২৮৭। অক্ষরের বিরুদ্ধে ১৮৭। দু’জনেই কেউ নারিনকে আউট করতে পারেননি। ফলে নারিনকে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষত ডেথ ওভার খারাপ ফর্মের জন্য যদি আগেই রাবাডার কোটা শেষ হয়ে যায়, তাহলে নখিয়া বা আবেশ খানকে খুব একটা বেশি মাঝের ওভারে ব্যবহার করবে না দিল্লি। আবার দিল্লি যদি আক্রমণাত্মক হয়ে নারিন নামলেই বাউন্সার দেওয়ার জন্য রাবাডা এবং নখিয়া বল করায় তাহলে আদতে কেকেআরের লাভ। ডেথ ওভারে নখিয়ার ওভার সংখ্যা। যিনি এই মরশুমে দিল্লির সেরা ডেথ বোলার। ফলে ব্যাটসম্যান নারিনকে কৌশলগতভাবে ব্যবহার করলে বেশি সাফল্য পাওয়ার সুযোগ আছে। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.