কিছুদিন আগেই শ্বাসকষ্ট নিয়ে একের পর এক শিশু ভর্তি হচ্ছিল জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে। বর্তমানেও সদর হাসপাতালে অন্তত ১৩০জন শিশুর জ্বর ও শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা চলছে। এনিয়ে কম উদ্বেগের মধ্যে পড়েনি স্বাস্থ্য দফতর। এর মধ্যেই এবার ডেঙ্গুকে নিয়ে নয়া উদ্বেগ। এবার ধূপগুড়ির বাসিন্দা এক তরুণীর শরীরে মিলেছে ডেঙ্গুর জীবাণু। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ওই তরুণী ধূপগুড়ি পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। গত কয়েকদিন ধরেই তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। চিকিৎসকরাও ডেঙ্গু হয়েছে বলে সন্দেহ করছিলেন। এরপর ধুপগুলি হাসপাতালে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এরপরই তাকে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে রেফার করা হয়। এদিকে পুরসভা সূত্রে খবর, ওই তরুণী অসম থেকে মাস দুয়েক আগে আত্মীয়ের বাড়িতে এসেছিলেন। তার ডেঙ্গু ধরা পড়েছিল। ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
কিছুদিন আগেই শ্বাসকষ্ট নিয়ে একের পর এক শিশু ভর্তি হচ্ছিল জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে। বর্তমানেও সদর হাসপাতালে অন্তত ১৩০জন শিশুর জ্বর ও শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা চলছে। এনিয়ে কম উদ্বেগের মধ্যে পড়েনি স্বাস্থ্য দফতর। এর মধ্যেই এবার ডেঙ্গুকে নিয়ে নয়া উদ্বেগ। এবার ধূপগুড়ির বাসিন্দা এক তরুণীর শরীরে মিলেছে ডেঙ্গুর জীবাণু। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ওই তরুণী ধূপগুড়ি পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। গত কয়েকদিন ধরেই তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। চিকিৎসকরাও ডেঙ্গু হয়েছে বলে সন্দেহ করছিলেন। এরপর ধুপগুলি হাসপাতালে তার ডেঙ্গু ধরা পড়ে। এরপরই তাকে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতালে রেফার করা হয়। এদিকে পুরসভা সূত্রে খবর, ওই তরুণী অসম থেকে মাস দুয়েক আগে আত্মীয়ের বাড়িতে এসেছিলেন। তার ডেঙ্গু ধরা পড়েছিল।
|#+|
এদিকে ডেঙ্গু ধরা পড়ার খবর চাউড় হতেই নড়েচড়ে বসেছে স্বাস্থ্য দফতর। ধূপগুড়ি পুরকর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই এলাকায় মশানাশক স্প্রে ছড়াতে শুরু করেছে। পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান রাজেশ সিংহ বলেন, আমাদের কাছে যখনই খবর আসে আমরা তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নিয়েছি। কিন্তু ডেঙ্গুর লার্ভা পাওয়া যায়নি। এলাকায় কারোর জ্বরও নেই। তবু বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে। ধূপগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সুরজিৎ ঘোষ বলেন, এখনও পর্যন্ত এই ব্লকে একজনই ডেঙ্গি আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। তাকে জলপাইগুড়ি পাঠানো হয়েছে। এদিকে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর গত সেপ্টেম্বর মাসে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে এক শিশুর শরীরে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ধরা পড়েছিল।