লাভ জেহাদ যে দেশজুড়ে মহামারীর আকার ধারণ করেছে তার আরো জ্বলন্ত প্রমান এবার সামনে এলো। এই প্রকল্পের পেছনে যে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঢালা হচ্ছে তার প্রচুর প্রমান বেরিয়ে এসেছে গত ১৫ দিনে উত্তর প্রদেশে কালীম সিদ্দিকীর গ্রেফতারের পর।
এর সাথে সাথে অনেক ধর্মান্তকরণের পান্ডাদের কুকীর্তি সামনে আসছে।
উত্তর প্রদেশের ফতেপুরের এক মসজিদের কমিটির সদস্য আব্দুল মজীদ খানের বক্তব্য হাফিজ ফিরোজ আলম মুসলিম যুবকদের অন্য ধর্মের বিশেষ করে হিন্দু মেয়েদের কিভাবে লাভ জেহাদের মাধ্যমে শারীরিক ভাবে শোষণ করে ‘অপবিত্র’ করে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে দেয়ার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। ইসলাম মতে হাফিজ মানে যে কোরানকে হৃদয়ে ধারণ করে।
আলম মুসলিম যুবকদের মধ্যে অর্থ বিলিয়েছে ও চাকরির ব্যবস্থা করবে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। শুধু একটাই শর্ত হিন্দু মেয়েদের লাভ জেহাদের মাধ্যমে ইসলামে ধর্মান্তরিত করতে হবে।
আলম এক ব্রাহ্মণ মেয়েকে এক মুসলিম ছেলের সাথে পালিয়ে বিয়ে করতে প্ররোচিত করেছে।
খান আরো জানান যে আলমের পূর্ব পরিচিতি কেউ জানে না। সে বলেছে নেপাল থেকে এসেছে কিন্তু কোনো পরিচয়ের প্রমান সে দেখতে পারে নি, কিন্তু সে আধার ও রেশন কার্ড, এমনকি পাসপোর্ট পর্যন্ত বানিয়ে ফেলেছে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ফতেপুর পুলিশ আলমকে গ্রেফতার করেছে।