ভোপালের রাস্তায় অটোরিকশা চালাতে চালাতে এরশাদ আলী স্কুলছাত্রীদের সঙ্গে ভাব জমাতে চেষ্টা করতো। নিজেকে নিরীহ ও ভালো মানুষ হিসেবে দেখতে চাইলেও আসলে সে কিন্তু মোটেও তা নয়।
গঙ্গারামনগরের এরশাদ ওই এলাকায় স্কুল ও কলেজের ছাত্রীদের ফলো করতো, ইতিমধ্যে বেশ কিছু মেয়ের সাথে ভাবও জমিয়ে ফেলে সে।
এর পর তাদের কুপ্রস্তাব দেওয়া থেকে শুরু করে প্রেমের ফাঁদে পাতানোর চেষ্টা , সব প্রকার কাণ্ডের সাথেই যুক্ত হয় সে।
কিন্তু এই ক্ষেত্রে সে কিন্তু তার আসল নাম এরসাদ আলী নামটা গোপন রাখে এবং সানি নাম নিয়ে মেয়েদের সাথে পরিচয় করে ও ভাবও করে যাতে তার আসল পরিচয় কেউ না জানতে পারে। এই ভাবেই জোর কদমে চলছিল ” লাভ জেহাদের পরিকল্পনা।
কিন্তু শেষ রক্ষা আর হলো না।
একটি মেয়ের করা তার বিরুদ্ধে এফ আই আরের ভিত্তিতেই গ্রেফতার হয় সানি ওরফে এরশাদ আলী। জেরায় সে তার অপরাধের কথা স্বীকার ও করেছে।