সুপার স্পেশালিটি কোর্সের জন্য ন্যাশানাল এলিজিবিলিটি এন্ট্রান্স টেস্ট(নিট)। আগামী ১৩ ও ১৪ই নভেম্বর এই পরীক্ষা হবে। গত ২৩শে জুলাই এই পরীক্ষার নোটিফিকেশন হয়েছে। এদিকে গত ২৩শে জুলাই আচমকাই ন্যাশানাল বোর্ড অফ এক্সাম(এনবিই) জানিয়ে দেয় পরীক্ষায় ধরণে কিছু বদল আনা হচ্ছে। এরপরই ৪১জন চিকিৎসক এই নির্দেশিকার বিরুদ্ধে আদালতে চ্যালেঞ্জ করেন। এদিকে জাস্টিস ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড় ও জাস্টিস বিভি নগরত্নের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছেন, আপনারা এই চিকিৎসকদের জীবন নিয়ে খেলবেন না। পরীক্ষার নোটিফিকেশন হওয়ার পর প্যাটার্ন বদলানোর কেন এত দরকার ছিল? কারণ কয়েকজনের ক্ষমতা আছে। আর তাঁরা ভাবছেন যেকোনভাবে সেটা ব্যবহার করতে হবে। ক্ষমতার এই খেলায় চিকিৎসকদের ফুটবলের মতো ব্যবহার করবেন না। জানিয়েছে আদালত।ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
এদিকে ডিভিশন বেঞ্চ গোটা বিষয়টিকে বিবেচনা করে দেখতে বলেছে। কারণ চিকিৎসকরা পড়াশোনার জন্য অনেকগুলো দিন ব্যয় করেছেন। এদিকে পরীক্ষার জন্য মাত্র মাস দুয়েক আর বাকি আছে। বিচারপতিরা জানিয়েছেন. যেভাবে কর্তৃপক্ষ কাজ করেছে তাতে আমার অসন্তুষ্ট। কয়েকজন অমানবিক আমলার সামনে এই চিকিৎসকদের ফেলে দিতে পারি না। এদিকে বোর্ডের দাবি, প্যাটার্ন বদলের বিষয়টি তাড়়াহুড়ো করে হয়েছে এমনটা নয়। তবে বেঞ্চ জানিয়েছে, পরীক্ষার ধরণ দেখেই পড়াশোনা করা হয়। সেক্ষেত্রে তাদেরকে অযথা উদ্বেগের মধ্যে ফেলা হচ্ছে। এই ব্যাচটা হয়ে যাক, তারপর ভাববেন।