যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) নেতৃত্বে UP প্রশাসন আরো একবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। সমাজবাদী পার্টির বিতর্কিত নেতা আজম খানের গ্রেফতারি যে কোনো সময় হতে পারে। আজম খান সমাজবাদী পার্টির নেতা হওয়ার সাথে সাথে বর্তমান রামপুর থেকে লোকসভার সাংসদ। আজম খানের উপর এখন গ্রেফতারির তরওয়াল ঝুলতে শুরু হয়েছে। দুর্নীতি, জমির অবৈধ কব্জা করা মামলায় আজম খানের উপর অভিযোগ এসেছে। আজম খানের উপর অভিযোগ রয়েছে যে, উনি নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে জমির উপর অবৈধ কব্জা করেছেন।
অভিযোগ এই যে, জালি ডকোমেন্টস তৈরি করে আজম খান বহু জমি মৌলানা আলী জহর ইউনিভার্সিটির জন্য কব্জা করেছিল। উত্তরপ্রদেশে সমাজবাদী সরকার ছিল এবং সেই সময় কিছু অফিসারদেরকে নিয়ে জমি জিহাদের ঘটনা ঘটিয়েছিল। অবৈধভাবে জমি দখল করার জন্য আজম খানের বিরুদ্ধে আজিম নগর থানায় ক্রিমিনাল কেস দায়ের করেছে।
আজম খানের উপর ২৬ জন কৃষক মামলা দায়ের করেছে। কৃষকরা জানিয়েছেন যে সমাজবাদী পার্টির সরকার থাকাকালীন তাদেরকে জোর করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল।
পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার পর জালি দস্তাবেজে সাইন করানো হয়েছিল। কিছু কৃষক হস্তাক্ষর করতে অস্বীকার করেছিল। তাদেরকে অত্যাচার করে জোর করে জমি কব্জা করে নেওয়া হয়েছিল। সেই সময় রামপুরের সরকারি আধিকারিক আলী হাসানও আজম খানের সাথে মিলে ষড়যন্ত্র করেছিল।
এখন আজম খানের বিরুদ্ধে ২৬ টি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং উত্তরপ্রদেশে যোগী আদিত্যনাথের সরকার রয়েছে। তাই লোকজন আশার আলো দেখছে। পুলিশ মামলার তদন্ত করে আজম খানকে গ্রেফতার করার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।