আফিমখোররা নেশায় বুঁদ হয়ে থাকলে ক্ষতি নেই, কারণ ইসলামে তা নিষিদ্ধ নয়। কিন্তু শরীয়ত আইনের আওতায় নাচ, গান করা অথবা ফুটবল ও এই ধরণের খেলায় অংশগ্রহণ করা যাবে না। মুখে নারী অধিকারের কথা সুরক্ষিত করার কথা বললেও কথায় ও কাজে অনেক পার্থক্য, তালিবানের দ্বিচারিতা জলের মতো পরিষ্কার।
সুতরাং বিপদ বুঝেই তালিবানদের হাত থেকে বাঁচতে নিজেদের জাতীয় দলের দেশের জার্সি পুড়িয়ে ফেলার পরামর্শ দিলেন আফগানিস্তানের মহিলা ফুটবল দলের প্রাক্তন অধিনায়ক খালিদা পোপাল( Khalida Popal)।
খালিদা আরো বলেন যে যদি আফগানিস্তানের মহিলা ফুটবলাররা বা মহিলা খেলোয়াড়রা প্রাণে বাঁচতে চান তাহলে হয় তারা যে কোনো মূল্যে আফগানিস্তান ছেড়ে পালান নয়তো তাঁদের বাড়িতে থাকা খেলার বা দেশের জার্সি (jersy)যেন অবিলম্বে পুড়িয়ে ফেলেন।
শুধু এই নয়, খালিদা এও বলেন যে প্রয়োজনে তারা যেন নিজেদের কম্পিউটার (computer), ল্যাপটপ(laptop) ও সেল ফোন (cell phone) থেকেও যেন খেলা সংক্রান্ত সব ধরণের ছবি ও প্রোফাইল (profile) ডিলিট(delete) করে দেন।
বর্তমানে আফগানিস্তানের মহিলা ফুটবল দলের অধিনায়ক ও আফগানিস্তানে মহিলা ফুটবল লীগ (Afgan Women’s Football League ) চালু করার অন্যতম পথিকৃৎ খালিদার ঠিকানা ডেনমার্ক(Denmark) এর কোপেনহেগেন(Copenhegen) শহরে।
Summary: Men are free to indulge in polygamy, torture women under the influence of opium and enslave even minor girls for sex, but women can’t play any game. Afghanistan is in doldrums. Sensing the fear, ex-captain of Afghanistan’s women’s football team and the co- founder of Afghanistan Women’s Football League, has advised all the women sports persons, including women footballers of that country to burn their national jersy or any sign that resemble any sporting activities .
She also advised the women players of all faculties to delete all photos and profiles of any type , whatever they had saved in their personal computers and cell phones . This is only to save their skins from the deadly and savage Talibans who have already declared that any form of sporting activities for women is strictly prohibited in Islam. Khalida Popal is at present in exile and is settled in Danish city of Copenhegen.