আফগানিস্তানে যা হলো,বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও সেই একই ঘটনা ঘটার পরিবেশ তৈরি হয়ে আছে।বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনতার অধিকাংশই তালিবানদের সমর্থক, এবং ঐ একই মানসিকতার অধিকারী।
“র”, আর সিআইএ যেভাবে আফগানিস্তানে পাকিস্তান-চীন অক্ষের কাছে পর্যুদস্ত হলো, সেভাবেই বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও হবে না, সেটা নিশ্চিত ভাবে বলা যায় না।
যখন সেটা হবে, তখন তার ভয়াবহ প্রভাব পড়বে ভারতের বাংলাদেশ সংলগ্ন প্রদেশ গুলোর ওপর।
মধ্যযুগে পড়ে থাকা মানুষের ধর্মান্ধ মানসিকতা পাল্টানোর চেষ্টা না করে শুধু “বেওসা” আর “ধান্দাপানি” করার বানিয়া মনোবৃত্তি থাকলে এটাই হওয়ার কথা।
আমার আপনার ট্যাক্সের টাকা যেভাবে আফগানিস্তানে ডুবলো, হয়তো সেভাবেই বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ডুববে।
খেয়াল করার বিষয় হলো, শেখ মুজিবুর রহমান কে পরিবার সহ খুন করা হয়েছিল 15 ই আগস্ট। কাবুলও তালিবানদের দখলে এল 15 আগস্ট। দুটোই আইএসআই এর Signature Projects। ভারত কে জবাব দেওয়ার জন্যই ভারতের স্বাধীনতা দিবস বেছে নেওয়া।ভারত কে জানান্ দেওয়া, যে আফগানিস্তানের Great Game এ তোমরা হারলে, আর আমরা জিতলাম!
কয়েকদিন আগে করাচি তে অস্ত্র শস্ত্র বোঝাই করে কয়েকটি এয়ারক্রাফট নামায় চীন। তালিবানদের জন্য। চীনের আসল নজর গজনি প্রদেশের লিথিয়াম খনিজ। ভবিষ্যৎ পৃথিবীর গাড়ী গুলো চলবে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি তে। এছাড়াও হেরাট সহ বেশ কিছু প্রদেশে রয়েছে রুবী, এমেরাল্ড ইত্যাদির মতো দামি খনিজ। এগুলো সব পাকিস্তানের হাত ঘুরে চীনের হাতে পৌঁছে যাবে।আমেরিকা ও ন্যাটোর ছেড়ে যাওয়া অস্ত্রশস্ত্রও এভাবেই পৌঁছে যাবে টুকলি মাস্টার চীনের কাছে!
ভবিষ্যতে আরো অনেক খেলা হবে!
খেলার একটা পর্ব শেষ হলো মাত্র!