Conversion- Using Our Money To Kill Us


Can Christians be trusted in government to do their jobs or will they always have an ulterior agenda to convert by hook or by crook?

Conversion- Using Our Money To Kill Us

মহাত্মা গান্ধী যথার্থ ই বলে গেছেন “Indian Christians Are Rice Christians “।ধর্মান্তরিত খ্রীষ্টানদের আদি বা পূর্বজ হল হিন্দু। ১ টাকার কয়েন টস করতে যতটুকু সময় লাগে, সেইটুকু সময়ে ধর্মান্তরিত হয়ে যাচ্ছে একজন হিন্দু। ১৮১৩ সাল, অসমের গভর্নর রবার্ট রিড একটি পন্থা চালু করেন, যাকে বলা হয় Crown Colony , অর্থাৎ যেখানে চার্চ কে পলিটিক্যাল পাওয়ার হিসেবে ব্যাবহার করা হবে। খুব পরিচিত একটি সিনেমা ” Serious Men” – এখানে একটি দৃশ্যে দেখানো হচ্ছে , আদি নামের একটি বাচ্চাকে মিশনারি স্কুলে ভর্তির জন্য বাবা-মা নিয়ে গেছেন, সেখানে মিশনারী স্কুলের প্রিন্সিপাল বলছেন , আদির পরিবার যদি প্রভু যীশুর ভালবাসাকে আপন করে নেয়, অর্থাৎ খ্রীষ্টান ধর্ম গ্ৰহণ করে, তাহলে আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা খ্রীষ্টান পরিবারের জন্য স্কুল থেকে স্পেশাল স্কলারশিপ দেওয়া হবে, এবং আদিকে সরাসরি নবম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করে দেওয়া হবে, এখানে সরাসরি প্রিন্সিপালের মুখ থেকে ব্রাক্ষণ-দলিত বিভাজনের কথাও শোনা গেছে। এই ধরণের বহু উদাহরণ আমাদের ঠিক সামনে স্বচ্ছ জলের মতো বিদ্যমান , শুধু জলে মুখ ডুবিয়ে দেখতে হবে , জলের মধ্যে কি আছে !
চলুন,  আমরা বিশেষ কয়েকটি কেস নিয়ে আলোচনা করি ,যে কেস গুলি আমাদের সামনে খুব সহজে খ্রীষ্টান মিশনারীদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানান দেবে, মানবচক্ষুর অন্তরালে থেকে আমার আপনাদের টাকা নিয়ে কিভাবে আমাদেরকেই বোকা বানিয়ে দেশের সর্বস্ব লুঠ করে মুহুর্মুহু ধর্মান্তরকরণ চলছে , আর আমরা সবকিছু ভুলে ওদের আপন করে নিচ্ছি।

কেস নং-১
গুল কৃপালিনী , ইন্ডিয়ান মার্চেন্টস চেম্বার এর সদস্য। এছাড়াও তিনি CSR Committee of Indian Merchants Chamber , Indo Canadian Chamber Of Business, The Seafood Exporters Association Of India এর চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন এবং Rotary Club Of Mumbai  এর প্রেসিডেন্ট। ” The Man Behind The Miracle Man” এই কথাটা আমরা অনেকেই শুনেছি , গুল কৃপালিনী এমন একজন মানুষ, যিনি সামনে ও পেছন থেকে প্রকাশ্যে খ্রীষ্টান মিশনারীদের সরাসরি ভারতে প্রবেশের সুযোগ দিয়েছেন, এই ঘটনাপ্রবাহ শুরু হয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিং এর সময় থেকে । বেনি হিন , যিনি ভিন্ন ধর্ম থেকে খ্রীষ্টান ধর্মে রূপান্তরিত করার জন্য বিদেশেখ্যাত । গুল কৃপালিনীর জন্য বেনি হিন ভারতবর্ষে প্রকাশ্যে খ্রীষ্টান মিশনারীদের আর্দশ, যীশুর পথ অনুসরণ করার কথা বলেন, অনুষ্ঠানটি হয়েছিল বান্দ্রা- কূলা কমপ্লেক্স, ১৩ -১৫ ই ফেব্রুয়ারি, যেখানে উপস্থিত ছিলেন , তৎকালীন ক্যাবিনেট মিনিস্টাররা , লোকসভার সদস্যরা , কিছু বিচারপতি , সংসদ সদস্য, সম্মানজনক কিছু ব্যাক্তি , তিনি স্টেজের ওপর কিছু অভিনয় করা অসুস্থ মানুষকে দাড় করান , তাদের মাথায় হাত দেওয়ার পর তারা কিছুক্ষন পাগলের অভিনয় করে মাটিতে পড়ে যান , পরবর্তীতে তাদের একজনের কাছ থেকে জানা যায়, এই ধরণের অভিনয় তাদের শেখানো হয়েছে। তাহলে ভাবুন উচ্চ ক্ষমতাসীন ব্যাক্তি ও শাসক গোষ্ঠীর প্রশ্রয় না পেলে এই ধরণের বিদেশী সংস্কৃতির আমদানী হত না। গুল কৃপালিনীর কন্যা প্রিয়াঙ্কা কৃপালিনী Habitat For Humanity অর্গানাইজেশন এর সদস্যা, যা ধর্মীয় ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত , এরা শুধুমাত্র খ্রীষ্টানদের হায়ার করে , এই অর্গানাইজেশন GIO এর সঙ্গে হাত মিলিয়ে স্বচ্ছ ভারত অভিযান ক্যাম্পেনে অংশগ্ৰহণ করেছে। সরকার কাদের সঙ্গে ডিল করছে একবার ভেবে দেখুন!!

কেস নং-২
ডি.পি.হেওকিপ , IRS , Chief Income Tax Commission , Bangalore .
তিনি তাঁর অফিস কে খ্রীষ্টান ধর্মান্তরিকরণের জন্য ব্যাবহার করতেন। তিনি তাঁর অফিসে প্রায় নিয়মিত খ্রীষ্টান প্রেয়ার মিটিং এর আয়োজন করতেন, ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিস এর অপব্যাবহার ও করেছেন, ২০০৬-২০০৯ সাল, তিনি ব্যাঙ্গালোর এ পোস্টিং ছিলেন, তিনি রাহুল দ্রাবিড় কে অফিসে আমন্ত্রণ জানান, সেখানে তিনি তৎকালীন ভারতীয় ক্যাপ্টেন কে প্রভু যীশুর বার্তাবাহক হতে বলেন, এবং একটি বাইবেল দেন , রাহুল দ্রাবিড় কোনোমতে সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন, একটি প্রেয়ার মিটিং এ হেওকিপ এর থেকে এই ঘটনা জানা যায় , এমনকী তিনি ভারত সরকার প্রদত্ত সচিত্র পরিচয়পত্র সহযোগে এই ধরণের খ্রীষ্টান প্রেয়ার মিটিং আ্যটেন্ড করতেন। বলাই যায় ,তিনি তাঁর ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন, তিনি এখনও সার্ভিসে রয়েছেন, সরকারের এই বিষয়টি দেখা উচিত। ভাবুন সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা নির্বিচারে অফিশিয়াল ভাবেই সরকারিবিভাগের সাহায্য নিয়ে বিদেশী ধর্মের প্রচার চালাচ্ছে..

কেস নং-৩
রণীণ সেন, প্রাক্তন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত( Ex Ambassador To US) , কেরিয়ার ডিপ্লোম্যাট , প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে,  তিনি US এ তে থাকাকালীন মরমোন চার্চ কে ব্যাকডোর এর মাধ্যমে ভারতে প্রবেশ করিয়েছিলেন , মরমোন চার্চ বর্তমান এ রাশিয়া ও সুইজারল্যান্ড এ নিষেধের তালিকায় রয়েছে। বলাই যায়,এটা Hypocrisy এবং Penetration এর আদর্শ উদাহরণ।

কেস নং-৪
সি.উমাশঙ্কর , IAS অফিসার তামিলনাড়ু ক্যাডার , পোল অবজারভার , সিদ্ধি জেলা , মধ্যপ্রদেশ। একজন ক্রিপ্টোক্রিশ্চিয়ান এর আদর্শ উদাহরণ । অর্থাৎ এঁরা খাতায় হিন্দু নাম ব্যবহার করে কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে খ্রীষ্টান ধর্ম কে কিভাবে সমাজের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া যায় , সে কাজ করে। ইনি তাঁর অফিস কে দলিত হিন্দুদের ধর্মান্তরকরণ এর জন্য ব্যাবহার করতেন , যীশুকে বিশ্বাস করার পথ বলতেন, তিনি মনে করেন Jesus Christ owned a magical felling power যা অন্য কোনো ধর্মের মধ্যে দেখা যায় না । ২০১৫ তে , প্রধানমন্ত্রী দপ্তর থেকে তাঁর কাছে নোটিশ পাঠানো হয় , সেখানে বলা হয় তিনি তাঁর অফিসকে পার্সোনাল কাজের জন্য ব্যাবহার করতে পারবেন না , বিশেষত যেখানে Conversion এর মতো বেআইনি কাজ দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে।

কেস নং -৫
আর ভানুমতি , পেশায় সুপ্রিম কোর্টের প্রথম সারির বিচারপতিদের একজন, ক্রিপ্টোক্রিশ্চিয়ান , তিনি তার কর্মজীবনের শেষ দিন একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান সভায় বলেন , তাঁর বিচারজীবনে অনেক বাঁধার সম্মুখীন তিনি হয়েছেন,  কোনো মানুষের হাত বা দেবতাদের দেখানো পথ তাঁকে সফলতা দিতে পারেনি , কিন্তু জেসাস তাঁর মাথায় হাত রেখেছেন , তিনি সঠিক পথ অনুসরণ করার সুযোগ পেয়েছেন, প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে তিনি ট্র্যাডিশনাল জালিকাট্টু রদ করার রায় দেন এবং তিনিই প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি . চিদম্বরম কে জামিন দেন।

কেস নং -৬
২০২১ সাল, ৩  রা জুন ,মধ্যপ্রদেশে  কোভিড মহামারীর বাড়বাড়ন্ত , জন দয়াল ধর্মান্তরিত খ্রিস্টানদের কাছে  দেবতা স্বরূপ । ভ্রান্ত মিথ্যা গল্প তৈরি করে  কৌশল অনুসরণ করে, তিনি সাম্প্রতিক অতীতে বিভিন্ন রাজ্য কর্তৃক পাস করা ধর্মের স্বাধীনতার আইনের বিরুদ্ধে তার ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ১৯৭৭‌
সালের,১৭ ই জানুয়ারি ভারতের সুপ্রিম কোর্ট রেভ স্টানিসলাস বনাম মধ্য প্রদেশ ও ওরস রাজ্যের মামলায় রায় ঘোষণা করে  মধ্য প্রদেশ Freedom Of Religion Act 1968 আইনের বৈধতা বহাল থাকল এবং বলা হয় ধর্মান্তরকরণ করা যেতে পারে তবে নিজের ইচ্ছায়, জোর করে নয়। এর মধ্যেই  লকডাউনের সময় জন দয়াল ও খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারকরা ঘোষণা করছেন যে লকডাউনে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে, তারা ৫০,০০০ গ্রামে প্রবেশ করতে এবং ১,০০,০০০ হিন্দুদের ধর্মান্তরিত করতে সক্ষম হয়েছে এবং মিশন নিউজ নেটওয়ার্ককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে, আনফোল্ডিং ওয়ার্ডের সিইও ডেভিড রিভস  এই তথ্য দিয়েছেন।

দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে খ্রিস্টান মিশনারিরা কতটা দ্রুত এবং কত বড় ধর্মান্তরিত হচ্ছে তা কারও কাছ থেকে গোপন নেই। এত বড় আকারে রূপান্তর সরকারী সহযোগিতা ব্যতীত ঘটতে পারে না। রাজ্য সরকারগুলি অন্ধ সেজে আছে এবং খ্রিস্টান মিশনারীরা প্রকাশ্যে দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া হিন্দুদেরকে খ্রিস্টধর্মে রূপান্তরিত করে। তবে কেরালা সরকার এখন সব সীমা পার করে দিয়েছে। কেরালা সরকার স্বাস্থ্য দফতরের ভ্যাকান্সি প্রকাশ করেছে।  বিভাগে ২৫ টি শূন্যপদ রয়েছে তবে এগুলি হল তাদের জন্য যারা হিন্দু ধর্ম ছেড়ে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছে। সরকার একটি বিজ্ঞাপন বের করেছে, যেখানে স্পষ্টভাবে লেখা আছে যে Scheduled Caste Converts to Christianity (SCCC ) জন্য ২৫ টি শূন্য রয়েছে। কেরালার সরকার এ জাতীয় বিজ্ঞাপন জারি করার এটি প্রথম ঘটনা নয়। এই বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্টভাবে লেখা আছে যে এটি তৃতীয় প্রজ্ঞাপন। এই শূন্যস্থান পূরণ করার জন্য, বিজ্ঞপ্তিগুলি প্রথমে ২০১৪ এবং তারপরে ২০১৬ সালে দেওয়া হয়েছিল। এর আগে যখন এ জাতীয় দুটি শূন্যপদ বের করা হয়েছিল, তখন রূপান্তরিত প্রার্থীর অভাবে তা পূরণ করা যায়নি। এই পদগুলির বেতন মাসিক ৪৫,৮০০ টাকা থেকে ৪৯,৯০০ টাকা।
নর্থ ইস্ট এ Naxal Movement এর নামে Conversion Event চলেছে , যেখানে বিশেষত Tribal রা ধর্মান্তরিত হয়েছে।”Bharat Ki Batt” এই ওয়েবসিরিজ টা যদি কেউ দেখে থাকেন ,তাহলে দেখা যাবে কি পরিমাণে ধর্মান্তরকরণ চলছে। এদের পুরোপুরি সুসংবদ্ধ প্ল্যান করে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে, আমরা হিন্দুরা চার্চে যাচ্ছি, বৌদ্ধ মঠে যাচ্ছি , গুরুদ্বয়ারা তে যাচ্ছি , কারণ আমাদের হিন্দুদের মনে কোনো ধরণের ঈর্ষা নেই আবার লজ্জাও নেই , নিজের ধর্মকে ভালোভাবে না জেনে না বুঝে আমরা ” ধর্মনিরপেক্ষ” মনোভাব পোষণ করছি , এখন হয়তো বুঝেও বুঝছি না , সময় আর বেশি নেই। এই ধরণের ধর্মান্তকরণের পেছনে রয়েছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক ফান্ড, লজিস্টিক সাপোর্ট, অর্গানাইজেশন সার্পোট। Tribal রা প্রধাণত প্রকৃতি পূজক ,যা হিন্দু পুরাণে বর্ণিত হয়েছে, প্রকৃতিকেই ইনারা পরমাত্মা রূপে পূজো করেন, খ্রিষ্টানরা প্রধাণত এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়েছে, প্রথমে বোঝানো হয় ,যে তাঁরা হিন্দু নন, দ্বিতীয়ত বোঝানো হয়, যেহেতু তাঁরা হিন্দু নন, তাই তাঁরা ভারতীয় নন। তাঁরা ভারতের অংশ হতেই পারে না। বলা হয়, ভারত সরকার তাঁদের শোষণ করছে , কিন্তু একমাত্র প্রভু যীশু এই শোষণের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে , যদি তাঁরা খ্রীষ্টান ধর্ম গ্ৰহণ করে ,তাহলে তাদের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান , লজিস্টিক সাপোর্ট এর কোনো অভাব হবে না । International Forum যারা এতদিন ভারতের বিপক্ষে থেকে এসেছে, তারা এই সুযোগে নর্থ ইস্ট ট্রাইবাল অঞ্চলে ছোট ছোট জঙ্গিগোষ্ঠী তৈরী করেছে , বাইরে থেকে অবৈধভাবে বৈদেশিক অস্ত্র পাচারে কাজ চলছে, অস্ত্র আমদানীও করা হচ্ছে , NSCN, NIFL , HNLC, NDF এই ধরণের কিছু ছোট ছোট দেশদ্রোহী সংগঠন যারা দেশে থেকে দেশদ্রোহী কাজ করে চলেছে।

যদি আমরা Conversion Percentage দেখি ট্রাইবাল অঞ্চলে , আমরা দেখতে পারব-

আসাম- ৩০%
অরুণাচল প্রদেশ- ৪০%
মেঘালয়- ৭০%
নাগাল্যান্ড- ৯২%
মণিপুর-৮০%
ওড়িশা- ৭০%
ত্রিপুরা- ৩০%
মিজোরাম-৯৬%
ঝাড়খন্ড- ৪০%
তামিলনাড়ু- ৮০%
কেরালা- ৯০%

এছাড়া পশ্চিমবঙ্গ – ঝাড়খণ্ড সীমানায় পাকুড়, ওড়িশা সীমান্ত অঞ্চল তো রয়েছেই।

গত পরশু দিন একটি এনজিও কর্তৃক দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে ন্যাশনাল কমিশন ফর শিডিউল কাস্টস (এনসিএসসি) অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যসচিবকে একটি নোটিশ দিয়েছে, তফসিলি জাতিগুলিকে লক্ষ্য করে বড় আকারের খ্রিস্টান ধর্মান্তরনের বিষয়ে একটি ‘অ্যাকশন টেকেন’ রিপোর্ট চেয়েছে।এসসি এনজিও, এসসি-এসটি রাইটস ফোরাম দলিত অধিকারের জন্য কাজ করে এমন একটি অলাভজনক আইনী সক্রিয় সংগঠন, এনসিএসসিতে অভিযোগ দায়ের করেছে যে কিভাবে খ্রিস্টান মিশনারীরা অন্ধ্রপ্রদেশে নির্দোষ তপশিলি জাতিদের টার্গেট করে ও তাদের জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করে চলেছে, ভারতীয় আইনের ২৫ নং ধারার উদাহরণ টেনে এনে অনেকে এদেরকে প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় দিচ্ছে কিন্তু ধারা বিশদ বিবরণে প্রায় কেউই জানে না। জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণ এর কথা এই আইনে বলা হয় নি।জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে , অসমের ডিব্রুগড় পুলিশ কুখ্যাত খ্রিস্টান মিশনারি রাজন চুটিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক চিন্তাভাবনাকে অপব্যবহার করে মানুষকে ধর্মান্তরিত করার জন্য।
রঞ্জন চুটিয়া এবং অন্যান্য ধর্মপ্রচারকরা “ওয়ার্ল্ড হিলিং প্রেয়ার সেন্টার” নামক একটি প্রার্থনা  শুরু করেছিলেন এবং প্রার্থনা ও যিশুখ্রিষ্টের শক্তির সম্মিলিত  শক্তির প্রকাশ রোগীদের চিকিৎসার নামে নিরীহ মানুষকে প্ররোচিত করেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে চুটিয়া হাজার হাজার নিরীহ হিন্দুকে খ্রিস্টধর্মে ধর্মান্তরিত করে।কন্যাকুমারী জেলার এসটি মাঙ্গাদুর জ্যোতি নগরে অবস্থিত ডায়োসিস অব ক্রাইস্ট অ্যাঙ্গলিকান চার্চ অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে যুক্ত ফেডারেল চার্চ অফ ইন্ডিয়া,সেখানে বুধবার তামিলনাড়ু পুলিশ অভিযান চালায়। পুলিশ তথ্য পেয়েছিল যে বেশ কয়েকজন নারী -পুরুষ প্রায়ই বিলাসবহুল গাড়িতে গির্জা প্রাঙ্গণে যান এবং সেখানে  Sex Racket চালানো হচ্ছে, খবরে বলা হয়েছে, ফেডারেল চার্চ অফ ইন্ডিয়া কন্যাকুমারী এলাকার অন্যতম বৃহত্তম গীর্জা। বিশপ লাল এন এস শাইন সিংহ এই চার্চের প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছিল যে চার্চ কর্তৃপক্ষ এই কুকীর্তি চালানোর জন্য এই জায়গাটি ব্যবহার করেছিল।পুলিশ চার্চ চত্বরে অভিযান চালিয়ে এবং বেশ কয়েকজন মহিলা এবং পুরুষকে হাতে নাতে ধরা পড়ে। গ্রেপ্তারকৃত মহিলাদের মধ্যে একজন ছিলেন ১৯ বছর বয়সী মেয়ে, যাকে তার নিজের মা জোর করে যৌনকর্মে বাধ্য করেছিলেন। একনাথ রানাডে এই খ্রীষ্টান মিশনারীদের থেকে বিবেকানন্দ রক মেমোরিয়াল কে উদ্ধার করে বিবেকানন্দ স্মারক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ।
এই মুহূর্তে যদি সম্পত্তির হিসেব করা হয়, তাহলে দেখা যাবে , ভারত সরকারের পর সবথেকে বেশি অধিগ্ৰহণকৃত সম্পত্তি রয়েছে চার্চের কাছে । সাহায্যের নামে দেশদ্রোহী কাজ শুরু হয়েছে চার্চে ।

শুধুমাত্র দরিদ্র সমস্যা মেটানোর নাম করে বেছে বেছে হিন্দু দলিতদের ধর্মান্তরিত করা খ্রীষ্টান মিশনারীদের যদি আদর্শ হতো বা লক্ষ্য হতো তাহলে তাঁরা লাতিন আমেরিকা , ফিলিপিন্স , আফ্রিকা মহাদেশে দরিদ্র সমস্যা মেটানো যেত যেখানে খ্রীষ্টান ধর্ম হল রাষ্ট্র ধর্ম। অবশ্য কেন্দ্রে জাতীয়তাবাদী সরকার আসার পর থেকে এই Coversion Rate কিছুটা হলেও কমেছে তাও এখনো বেশ কিছু অঞ্চলে প্রকাশ্যে এই ধর্মান্তরকরণ করে চলেছে অবাধে । বিদেশী রা আমাদের দেশের সম্পদ ব্যাবহার করে দেশীয় মানুষদের ভুল বুঝিয়ে অবৈধ কাজ করিয়ে চলেছে।সরকারের শীঘ্রই এই বিশেষ দিক টি পর্যবেক্ষণ করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার ব্যাবস্থা করা দরকার , না হলে অচিরেই খ্রীষ্টান মিশনারীরা সমস্ত দলিত ভাই-বোনদের জোর পূর্বক ধর্ম পরিবর্তন  করাতে বাধ্য করবে ।

।।সপ্তর্ষি।।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.