লাভ জেহাদের চাইতেও আরো ভয়ঙ্কর এক ঘটনার সত্যতা এলো এবার সামনে।
এই তো কদিন আগেই, কেরালায় এক মগজ ধোলাইকৃত শিশু বক্তা ধর্মীয় মাহফিলে কোনো রাখ ঢাক না রেখেই বলে ফেললো অমুসলিম নারীদের যেন যেন প্রকারে ভোগ করা ইসলামে স্বীকৃত। ‘ধর্মে স্বীকৃতি’ পাওয়া মানে লাইসেন্স দিয়ে দেয়া হিন্দু নারী ভোগের।
এরই প্রাকটিক্যাল এপ্লিকেশন দেখা গেলো দিল্লিতে। এক অসহায় হিন্দু মহিলা অভিযোগ আনলেন জাকির নাম এক তান্ত্রিকের বিরুদ্ধে। ওই মহিলার লিখিত অভিযোগ জাকির তাঁকে ও ভাইজিকে তন্ত্র ক্রিয়ার দ্বারা ‘বশ’ করে বছরের পর বছর ধর্ষণ করতো।
ওই মহিলার অভিযোগ ২০০৫ সালে মৃগী রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর দিশেহারা হয়ে তিনি জাকিরের শরণাপন্ন হন এবং সেই সুযোগে জাকির তাঁকে ধর্ষণ করা শুরু করে। সে ওই মহিলার কাছ থেকে প্রচুর অর্থ আদায় করে এই অজুহাতে যে ‘জিন’ নাম ইসলামীয় প্রেতাত্মাকে বলি দিতে হবে তার রোগ সারাবার জন্য। তিনি ও দাবি করেন যে ওই তান্ত্রিক তার ভাইজিকেও ছাড়ে নি, চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ার সময় থেকে ওই মেয়েটিকেও ধর্ষণ করতো সে। পরে ওই মেয়েটির হাতের রক্ত নিয়ে ‘ব্ল্যাক ম্যাজিক’ শুরু করে জাকির, ওই মহিলা আরো অভিযোগ করেন। পরে ইউনাইটেড হিন্দু ফ্রন্ট নাম এক সংগঠনের সাহায্যে তিনি থানায় অভিযোগ করেন ও অভিযুক্ত গ্রেফতার হয় ।