‘আইন মেনে কাজ করতে হবে টুইটারকে।’ ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজির মন্ত্রীত্বের দায়িত্ব নিয়েই একথা জানিয়ে দিলেন নতুন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। বিজেপির সদর কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে তিনি বলেন, ‘ভারতের যে কোনও নাগরিক এবং যাঁরা ভারতে বাস করছেন তাঁদের দেশের আইন মানতেই হবে।’ তবে টুইটার ইতিমধ্যেই জানিয়েছে নয়া গাইডলাইন সংক্রান্ত বিবাদ নিস্পত্তির জন্য একজন আধিকারিক নিয়োগ করা হবে।
প্রসঙ্গত ২৫শে মে থেকে সোশ্য়াল মিডিয়া সংক্রান্ত নয়া গাইডলাইন কার্যকরী হয়েছে। এই নয়া গাইডলাইনে বলা হয়েছে দেশে বাস করেন এমন একজন বিবাদ নিস্পত্তি ও নোডাল অফিসার রাখতে হবে। এদিকে মন্ত্রকের দাবি, টুইটার কমপ্লায়েন্স অফিসার, গ্রিভ্যান্স অফিসার রাখতে পারেনি। এব্য়াপারে প্রাক্তন মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদের আমলে রীতিমতো সতর্ক করা হয়েছিল টুইটারকে।
এদিকে টুইটার ও সরকারের মধ্যে কিছু বিতর্কিত হ্যাশট্যাগকে ঘিরে দ্বন্দ্ব দানা বাঁধে। তার জল গড়ায় বহুদূর পর্যন্ত। বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্রের পোস্টকে ম্যানিপুলেটেড মিডিয়া বলে কার্যত দাগিয়ে দেওয়া হয়। এমনকী প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শংকর প্রসাদের সঙ্গে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছিল টুইটারের। তবে এবার নতুন মন্ত্রীর হাতে দফতর যাওয়ার পর সেই দ্বন্দ্বের পরিণতি কী হয় সেদিকেই তাকিয়ে বিভিন্ন মহল।