লকডাউনে রায়গঞ্জে প্রতিদিন নষ্ট হচ্ছে প্রচুর ফল

স্বরূপ দত্ত, উত্তর দিনাজপুর, ১৯ মে: প্রতিদিন নষ্ট হচ্ছে অবিক্রিত পাকা ফল। এই পরিস্থিতি থেকে নিস্তার পেতে চান তাঁরা। তাদের দাবি দোকান খোলা রাখার সময়টা একটু বাড়িয়ে দেওয়া হোক। নইলে অনাহারে মৃত্যু ছাড়া আর কোনও উপায় থাকবে না। এমনই ভয়বাহ পরিস্থিতির কথা জানালেন রায়গঞ্জের ফল ব্যাবসায়ীরা। চরম ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। লাগামহীন করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে রাজ্যে চালু হয়েছে কড়া বিধিনিষেধ৷ সকাল ৭ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে দোকানপাট৷ তাতেই মাথায় হাত পড়েছে ফল ব্যাবসায়ীদের।


অতিমারি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে এবং করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে রাজ্য সরকার ১৬ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে। শুধুমাত্র সকাল ৭ টা থেকে বেলা ১০ টা পর্যন্ত বাজার ও মুদির দোকান খোলা রাখার পর সেটাও বন্ধ করে দিতে হবে। এই পরিস্থিতিতে প্রতিদিন প্রায় ৭০০-৮০০ টাকার ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে ফল ব্যবসায়ীদের। ফল ব্যবসায়ীদের দাবি, সকালে প্রায় এক থেকে দুঘন্টা লেগে যাচ্ছে পাইকারি বাজার থেকে ফল এনে দোকান খুলে পসার সাজাতে। ফলে দোকান বসাতে দেরী হওয়ার কারনে ক্রেতারও ফিরে চলে যাচ্ছেন। প্রতিদিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে অবিক্রিত পাকা ফলগুলি।



অতিমারি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে এবং করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে রাজ্য সরকার ১৬ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে। শুধুমাত্র সকাল ৭ টা থেকে বেলা ১০ টা পর্যন্ত বাজার ও মুদির দোকান খোলা রাখার পর সেটাও বন্ধ করে দিতে হবে। এই পরিস্থিতিতে প্রতিদিন প্রায় ৭০০-৮০০ টাকার ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে ফল ব্যবসায়ীদের। ফল ব্যবসায়ীদের দাবি, সকালে প্রায় এক থেকে দুঘন্টা লেগে যাচ্ছে পাইকারি বাজার থেকে ফল এনে দোকান খুলে পসার সাজাতে। ফলে দোকান বসাতে দেরী হওয়ার কারনে ক্রেতারও ফিরে চলে যাচ্ছেন। প্রতিদিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে অবিক্রিত পাকা ফলগুলি।

চন্দন কর্মকার নামে এক ফল বিক্রেতা জানিয়েছেন, প্রতিদিন যা ফল আনা হচ্ছে বিক্রি না হওয়াতে ফলগুলি এই গরমে পরদিনই পচে যাচ্ছে। তাতে করে আমাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। আমাদের যে দুই তিন ঘণ্টা দেওয়া হয়েছে তাতে ব্যবসা করা যাচ্ছে না। আমাদের দোকান খুলে ফল সাজাতে অনেক সময় লেগে যাচ্ছে৷ আমাদের সময়সীমাটা বাড়িয়ে দিলে ব্যবসাটা ঠিকঠাক করতে পারবো, না হলে না খেয়ে আমাদের মরতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.