করোনা পরীক্ষা করানোর জন্য সেরা হল আরটি-পিসিআর পদ্ধতি। এমন কথা বারবার উঠে আসছে। আবারও করোনা পরীক্ষা করানোর হার বাড়তে চলেছে এ রাজ্য। এমন সময়ে জেনে নেওয়া জরুরি, কেন এই পদ্ধতিতে পরীক্ষা করানো বেশি কার্যকর বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা? কতটা ভরসাযোগ্য আরটি-পিসিআর, সে কথাও জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
এই পরীক্ষা সম্পর্কে কয়েকটি বিষয়ে একমত বিভিন্ন জায়গায় বিজ্ঞানীরা। তা হল—
কারও শরীরে যদি ভাইরাস না থাকে, তা অবশ্যই ধরা পড়বে আরটি-পিসিআরে
ভাইরাস থাকলেও ধরা পড়ার হার ৬৭%
অর্থাৎ, ভুয়ো পজিটিভ রিপোর্ট আসার আশঙ্কা নেই। ভুয়ো নেগেটিভের আশঙ্কা ৩০-৩৫ শতাংশ
কোনও উপসর্গ দেখা দেওয়ার আগেও আরটি-পিসিআরে ধরা পড়ে যেতে পারে সংক্রমণের কথা
ফলে এই পরীক্ষা করা গেলে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার থেকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব
এই পদ্ধতিতে পরীক্ষা যেমন হাসপাতালে করা যায়, তেমন ছোট ল্যাবরেটরিতেও করা যেতে পারে
সব মিলে বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, আরএটি বা র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের তুলনায় আরটি-পিসিআরে সময় কিছু বেশি লাগলেও নির্ভুল রিপোর্ট পাওয়ার সম্ভাবনা এতে বেশি।