শীতলকুচিতে একজন রাজবংশী বিজেপি সমর্থক জঙ্গীবাদী লুঙ্গি ভাইজানদের গুলিতে বীরগতি প্রাপ্ত হয়েছেন। আর তারপর চারজন জন জঙ্গীবাদী লুঙ্গি ভাইজান কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনীর গুলিতে হুর প্রাপ্ত হয়েছে। সেখানকার ভোট স্থগিত আছে। পরে পুনরায় হবে।
এছাড়াও আরও বেশ কিছু মারামারি, হাতাহাতির বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে কসবা, টালিগঞ্জ, যাদবপুর ও সোনারপুর বিধানসভার বেশ কিছু বুথে। তবে তা দ্রুতই নিয়ন্ত্রণ করেছেন সিআরপিএফ সিআইএসএফ বাহিনীর আধাসামরিক জাওয়ানরা। আর কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।
মোটের উপর ভোট শান্তিতেই হয়েছে। আর যেখানে যেখানে কোনো অশান্তি হয়নি, ভাইজানদের ডাইচারা ও সৌহার্য্য বজায় ছিল সেই সব শান্তির জায়গায় বেশীরভাগ বুথের 100 মিটারের বাইরে বিজেপির ক্যাম্পগুলোতে সিপিএম ও তৃণমূল থেকে লোকজন এসে হাত মিলিয়ে খেজুর আলাপ করে গেছে! সিপিএম তৃণমূলের লোকজন বিজেপির ছেলেপুলেদের নিজেদের বিরিয়ানি, লুচি মাংস, কোল্ডড্রিংক্স খাইয়ে গেছে! বলেছে, জানি তোরাই ক্ষমতায় আসছিস। আসার পর কিন্ত আমাদের মারিস না প্লিজ!!
এছাড়া, মোটের উপর 80% ভোট পড়েছে।
চতুর্থ দফার 31টা আসনের মধ্যে বিজেপি 18-20 টা আসন পেতে চলেছে।
চতুর্থ দফার শেষে এখনও পর্যন্ত বিজেপির ঝুলিতে কমপক্ষে 80টা আসন এসে গেছে। এখনো আরও বাকি চার দফার দেড়শোর উপর সিটে ভোট বাকি আছে।
সেই দেড়শোর মধ্যে আর মাত্র 70টা আসন পেলেই বিজেপি ম্যাজিক ফিগার টাচ করবে।