এবার বিজেপি হারলে কি হবে ?? :- একটা সহজ অঙ্ক কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ। চলুন দেখা যাক।
বিজেপি যদি এবার দ্বিতীয় হয় তবে বিধানসভা ত্রিশঙ্কু হবে এটা পরিষ্কার। কিন্তু খেলাটা হবে তারপর। একটা দারুন ব্যাপার দেখো আসল জোট কার কার-১) মহম্মদ সেলিম-সিপিআইএম ২) ফিরাদ হাকিম- তৃণমূল কংগ্রেস ৩) আব্দুল মান্নান- কংগ্রেস ৪) আব্বাস সিদ্দিকী- আইএসএফ।
দেখুন সিপিএমের সুজন চক্রবর্তী ও কংগ্রেসের অধীর চৌধুরীর বিরোধিতা স্বত্বেও আব্বাস সিদ্দিকীর সাথে জোট কারা করালো-কংগ্রেস ও সিপিএম আব্বাসের সাথে জোট বাধ্য করলো মহম্মদ সেলিম ও আব্দুল মান্নান। আর মমতাকে পুরকি দিয়ে নন্দীগ্রামে হারতে পাঠালো ফিরাদ হাকিম তাহলে কোনোরকমে বিধানসভা ত্রিশঙ্কু হলে সিপিএম ও কংগ্রেস ও আইএসএফের সমর্থন নিয়ে তৃণমূল যদি সরকার গড়ে তাহলেও মমতা হেরে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী আর থাকলো না। তাহলে এদের সমর্থন নিয়ে ফিরাদ হাকিম হবে মুখ্যমন্ত্রী, আব্দুল মান্নান উপ-মুখ্যমন্ত্রী, মহম্মদ সেলিম- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আব্বাস সিদ্দিকী-শিক্ষা-স্বাস্থ্য ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ পদ। মমতা তো আগেই আউট, এদিকে সুজন ও অধীরকেও আউট করে দেবে কারণ ওরা জোটের পক্ষে ছিলো না। এটাই আসল অঙ্ক। এটা কোনো অনুমান নয়। এটা রাজনীতি। তৃণমূল, কংগ্রেস ও বামেদের সব মুসলিম নেতৃত্ব এটা জানে। জানেনা ওই সব দলে এখনো গাধার মত খেটে যাওয়া আমাদের হিন্দু বিপ্লবীগুলা। এবার আপনারাই বিচার করুন কাকে ভোট দেবেন। যদি সঠিক জায়গায় ভোট না দেন চারটা পাকিস্তানের মধ্যে একটা ২রা মে গঠিত হবে। আর এইসব করার পেছনে পয়সা দিচ্ছে চীন। কারণ উত্তরপূর্ব ভারতের চিকেন নেকের ওপর চীনের নজর। পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে কন্ট্রোল করতে পারলে গোটা সেভেন সিস্টার্স সহ পার্শ্ববর্তী দেশ ভূটান, নেপাল ও বাংলাদেশের বাজারো চোরা পথে দখল নেবে চীন। আর পশ্চিমবঙ্গ হবে চালানের করিডোর যেটা এখন বন্ধ আছে। এটাই আসল খেলা।
তাই এবারের সংগ্রাম বাঙালি হিন্দুর হোমল্যান্ড বাঁচানোর সংগ্রাম ।নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচানোর সংগ্রাম। ইসলামিক জিহাদিদের থেকে নিজের ভূমি বাঁচানোর সংগ্রাম । তাই যে যেভাবে পারেন যতটুকু পারেন যেখানে পারেন মানুষকে এটা বোঝান যে ভোটের সঠিক ব্যবহার না করলে সম্মুখে শমন দাঁড়িয়ে।🚩🕉️💪✊🔥🧡✌️এটা আমাদের কাছে ভোট নয়,একটা লড়াই⚔️
RAM RAM