কলকাতার সুশীলদের একটাই বাতেলা আজকাল, “ভয় করছে আজকাল। এরা কারা আসতে চলেছে? “
শহরের AC ঘরে আয়েস করে বেঁচে থাকা ইতরদের ধূলাগড়, কালিয়াচক ইত্যাদি থেকে হালের anti CAA ভাঙচুর ও সম্পত্তি জ্বালানোয় ভয় লাগেনি।
তাদের ভয় লাগে না যখন বিরোধী দলের ১৪৮জন কর্মী; যাদের অধিকাংশই জেলার , তাদের মারধর, খুন ও ধর্ষণ করা হয় পাতি সরকার বিরোধী রাজনৈতিক দলের অঙ্গ হবার জন্য।
তাদের ভয় লাগে না যখন একজন পীরজাদা বলে একজন মহিলা সাংসদকে গাছে বেঁধে পেটাবে।
তাদের ভয় লাগে না যখন রাজ্যের নেত্রী ধর্ষণকে ছোট ঘটনা বলে তুচ্ছ করে বা ফাঁস হওয়া call recordএ বিরোধী প্রার্থীকে পুঁতে দেওয়ার হুমকি দেয়।
তাদের ভয় লাগে না যখন তসলীমার মত নাস্তিক নারীবাদীকে তাড়ানোর জন্য গোটা শহরে একটি সম্প্রদায় তাণ্ডব চালায়।
ভয় লাগে না যখন এই শহরে লাদেনের শেষযাত্রায় সম্মানে একদল বিশেষ সম্প্রদায়ের লোক মিছিল করে।
তাদের ভয় লাগে না যখন ৮০ বছরের বৃদ্ধাকে পিটিয়ে মারা হয়।
তাদের ভয় লাগে না যখন সরকারে থাকা দলের এবারের একজন প্রার্থী মহাদেবকে অশ্লীলভাবে অপমান করে।
তাদের ভয় লাগে কিসে?
যখন এরা দেখে যে ক্ষুব্ধ রাজ্যবাসী এদের উঁচু আসনে বসে তাদের অপমান করার জন্য এদের আর মূল্য দিতে চায় না। যখন দেখে রাজ্যবাসী এদের মেকি ইতিহাস না পড়ে নিজেদের মাটি নিয়ে সচেতন হচ্ছে। যখন দেখে আর এদেরকে “গাঁইয়া, অশিক্ষিত, ভিখিরি, uncultured” বললে আর পার পাবে না পাল্টা খাবে।
এই ইতরসুলভ শহুরে বাবু বেবিদের সমাজের পিঠে এমন লাথি মারুন যেন এদের মেরুদণ্ড চিরকালের মত গুঁড়িয়ে যায়। এরা যদি বাঁচে তো যেন এই রাজ্যবাসীর পায়ের তলায় বাঁচে।
TMC বিষবৃক্ষের ফলমাত্র। বিষবৃক্ষটি বাম আমল থেকে এই রাজ্যে পোঁতা হয়েছে। গাছটি এখন শুকিয়ে ধুঁকছে। কোনোমতে pan islamistদের সার নিয়ে বাঁচার আশায় আছে। গাছটা পুড়িয়ে দিন, ফলগুলো থেঁতলে নষ্ট করে দিন। দেখবেন আগামিতে গরলমুক্ত পরিবেশ পাবেন।
ওহে সুশীল, তোরা ভয় পাচ্ছিস? মহাকালকে ভয় পাওয়াই উচিত।
জয় রুদ্র।
জয় ভারতবর্ষ।
সংগৃহীত