১০৮২৩ জন শিক্ষক ত্রিপুরায় অবৈধ নিয়োগের কারণে বরখাস্ত হয়েছিল মানিক সরকারের শাসনকালেই । 2014 সালে হাইকোর্ট ওই ” চাকরি ” অবৈধ বলে ঘোষণা করে কারণ কেবলমাত্র মৌখিক ইন্টারভিউ এবং দরকারের ভিত্তিতে নিয়োগ হতে যাচ্ছিল ।
56 জন হাইকোর্টে কেস করে । হাইকোর্ট ওই 56 জনকে চাকরি দিয়ে সরকারকে ব্যাপারটা আপোষে মিটিয়ে নিতে বলে । কিন্তু বাম ক্যান ডু নো রং । তারা হাইকোর্টের পরামর্শ মানে নি , এন সি টি র নিয়োগ প্রক্রিয়া মানে নি । ফলে হাইকোর্ট ওই চাকরি অবৈধ বলে ঘোষণা করে । সরকার গেল সুপ্রিমকোর্টে । বেশ কয়েকশো কোটি টাকা খরচ হল এবং উচ্চতম আদালতেও
তাদের মুখ পোড়ে এবং 29এ মার্চ , ২০১৭ সালে সুপ্রীম কোর্ট হাইকোর্টের রায়কে মান্যতা দেয় ।
কেসে হেরে মানিকবাবুর সরকার ১২০০০ নন টিচিং চাকরির পদ তৈরি করে যাতে ওই দশ হাজার শিক্ষককে কাজে যোগদান করানো যায় কিন্তু সেখানেও বাদ সাধে কোর্ট ।
প্রসঙ্গত , ত্রিপুরায় বিজেপি ক্ষমতায় আসে 2018 সালে । অতএব এই মিথ্যার বেলুন ফাটা দরকার যে বিজেপি ত্রিপুরায় শিক্ষকদের চাকরি খেয়ে নিল ।
দ্বিতীয় লিঙ্কে ওই 12000 পোস্ট ক্রিয়েট করার বিষয়টি পাবেন ।
ভাবা যায় যে সরকার চাকরি দিচ্ছিল on the basis of #merit_and_need , তাও সেটা স্রেফ মৌখিক সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে !! স্বজনপোষণ না হলে কোর্টে কেস হল কেন আর দুই কোর্টেই সরকার হারলো কেন ???