ব্যাঙ্গালুরুতে দুই দিনের অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠক হয়ে গেল আজ। সেই সভায় অখিল ভারতীয় প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হোল। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দায়িত্বে নিযুক্ত হয়েছেন শ্রী দত্তাত্রেয় হোসবোলে।
কর্নাটকের সিমোগা জেলার স্বয়ংসেবক নিবার্চিত হলেন শ্রী দত্তাত্রেয় হোসবোলে । তিনি ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদে যোগদান করার পর, ১৫ বছর তিনি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি ১৯৭৫-১৯৭৭ সালের এমার্জেন্সির সময় জেপি আন্দোলনেও সক্রিয় ছিলেন এবং প্রায় বাইশ মাস “মিসা” আইনে কারারূদ্ধ হয়েছিলেন।
দত্তাত্রেয় হোসবোলে মাতৃভাষা কন্নড় ছাড়াও ইংরেজি, হিন্দি, সংস্কৃত, তামিল, মারাঠি প্রভৃতি এবং বহু ভারতীয় ও বিদেশী ভাষায় পন্ডিত্য জনপ্রিয়।
২০০৮ সাল থেকে সঙ্ঘের সহ সরকার্যবাহ দায়িত্ব পালন করেন।
অখিল ভারতীয় প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে নির্বাচন প্রক্রিয়ার পর সঙ্ঘের বিভিন্ন ভূমিকায় কারা থাকবেন একবার দেখে নেওয়া যাক –
সরসঙ্ঘচলক * – মোহন ভাগবত ড
- সরকার্যবাহ * – দত্তাত্রেয় হোসাবলে
- সহসরকার্যবাহ * –
ডঃ মনমোহন বৈদ্য
কৃষ্ণ গোপাল
সি আর মুকুন্দা
অরুণ কুমার
রাম দত্ত চক্রধর - শরিক প্রধান * –
সুনীল কুলকারনী - সহশরিক প্রমুখ* –
জগদীশ প্রসাদ - বৌদ্ধিক প্রমুখ * –
স্বন্ত রঞ্জন - সহবৌদ্ধিক প্রমুখ*
সুনীল ভাই মেহতা - ব্যবস্থা প্রমুখ* –
মঙ্গেশ ভেন্ডে - সহব্যবস্থা প্রমুখ* –
অনিল ওক - সেবা প্রমুখ * –
পরাগ অভয়নকর - সাহ সেবা প্রমুখ *
রাজকুমার মাথলে - সম্পর্ক প্রমুখ *
রামলাল - সহসম্পর্ক প্রমুখ *
রমেশ পাপা
সুনীল দেশপাণ্ডে - প্রচার প্রমুখ * –
সুনীল আম্বেকার - সহপ্রচার প্রমুখ *
নরেন্দ্র ঠাকুর
অলোক কুমার
প্রসঙ্গত , মধ্যবঙ্গ নামক একটি নূতন ভাগের ঘোষণা হল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের পক্ষ থেকে। দক্ষিণবঙ্গের নদিয়া বিভাগ, বীরভূম বিভাগ, বর্ধমান বিভাগ, বাঁকুড়া বিভাগ হুগলি ও তারকেশ্বর জেলা নিয়ে “মধ্যবঙ্গ” প্রান্ত হয়েছে। এই ভাগের প্রান্ত সঙ্ঘচালক হলেন মাননীয় অতুল কুমার বিশ্বাস। প্রান্ত কার্যবাহ হলেন শ্রী মনোজ চট্টোপাধ্যায়। প্রান্ত প্রচারক হলেন শ্রী কৃষ্ণ মন্ডল।
এছাড়াও , দক্ষিণবঙ্গের প্রান্ত সঙ্ঘচালক হলেন মাননীয় জয়ন্ত রায় চৌধুরী। প্রান্ত কার্যবাহ শ্রী জিষ্ণু বসু।
প্রান্ত প্রচারক শ্রী জলধর মাহাত।
সহ প্রান্ত প্রচারক শ্রী প্রশান্ত ভট্ট।