নবম দিনেও কলকাতায় পেট্রোল-ডিজেলের দামবৃদ্ধি জারি

পেট্রোল-ডিজেলের দামবৃদ্ধি অব্যাহত। গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম বৃদ্ধি জারি রয়েছে। আজও সেই ধারা অব্যাহত রইল। আজ কলকাতায় লিটার প্রতি পেট্রোলের দাম বেড়েছে ২৪ পয়সা। অন্যদিকে লিটার প্রতি ডিজেলের দাম বেড়েছে ২৫ পয়সা। কলকাতায় পেট্রোলের দাম বেড়ে লিটারে হল ৯০ টাকা ৭৮ পয়সা। পেট্রোলের ঘাড়েই নিঃশ্বাস ফেলছে ডিজেল। কলকাতায় লিটার প্রতি ডিজেলের দাম বেড়ে ৮৩ টাকা ৫৪ পয়সা।

লাগামছাড়া দামবৃদ্ধি পেট্রোল-ডিজেলের। সপ্তাহ খানেক ধরে একটু একটু করে বাড়তে বাড়তে আকাশছোঁয়া দাম জ্বালানি তেলের। কেন্দ্রের শুল্ক কমানোর সম্ভাবনার মধ্যেই পেট্রোলের দাম বেড়েই চলেছে। বাজেটে জ্বালানির উপরে কৃষি পরিকাঠামো ও উন্নয়ন সেস বসানোয় একপক্ষ জানিয়েছিল পেট্রোলের দাম কমতে পারে আবার কেউ কেউ বলেছিলেন নতুন সিদ্ধান্তে দাম বাড়বে।

কিন্তু পেট্রোল-ডিজেলের দাম বাড়তে বাড়তে আকাশ ছুঁয়েছে। মধ্যপ্রদেশে পেট্রোলের দাম গতকালই একশো টাকা ছাড়িয়ে যায়। পেট্রোলের চড়া দাম হওয়ায় ভোপালের একটি পেট্রোল পাম্পে অভিনব প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন এক যুবক। একটি ক্রিকেট ব্যাট এবং হেলমেট নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন এক যুবক। দ্রুত তাঁর ওই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।

কলকাতাতেও পেট্রোল ও ডিজেলের দাম বৃদ্ধি জারি রয়েছে। গত আটদিনের মতো আজ নবম দিনেও পেট্রোল ও ডিজেলের দামবৃদ্ধি জারি। আজ কলকাতায় পেট্রোলের দাম লিটারে বেড়েছে ২৪ পয়সা। এরই পাশাপাশি আজ লিটার প্রতি কলকাতায় ডিজেলের দাম বেড়েছে ২৫ পয়সা। কলকাতায় প্রতি লিটার পেট্রোলের দাম বেড়ে ৯০ টাকা ৭৮ পয়সা। ডিজেলের দাম বেড়ে ৮৩ টাকা ৫৪ পয়সা প্রতি লিটার।

এদিকে, পেট্রোল ও ডিজেলের লাগাতার মূল্যবৃদ্ধির জেরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। করোনাকালে এমনিতেই গোটা দেশের আর্থিক অবস্থা ব্যাপকভাবে ধাক্কা খেয়েছে। এই পরিস্থিতিতে গত কয়েক মাস ধরে ভারতীয় অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছে। কেন্দ্রীয় সরকার বাজেটেও ভঙ্গুর অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে নানা খাতে বরাদ্দ বাড়িয়েছে। তবে এবার পেট্রোল-ডিজেলের লাগাতার দামবৃদ্ধি সব সম্ভাবনার পথকেই অবরুদ্ধ করে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

লাল-নীল-গেরুয়া…! ‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.